ভাসানচরে এসে উচ্ছ্বসিত রোহিঙ্গারা

লাকমিনা জেসমিন সোমা

ভাসানচরে নতুন ঘরবাড়ি ও দালানকোঠায় থাকতে পেরে খুশি রোহিঙ্গারা। অনেকে কক্সবাজার ক্যাম্পে রেখে আসা স্বজন ও পরিচিতজনকে ফোন করে ভাসানচরে আসার জন্য উদ্ভুদ্ধ করছেন। আন্তর্জাতিক সংস্থা না আসলেও এরইমধ্যে এক লাখ রোহিঙ্গার এক বছরের ভরণ- পোষন মজুদ রেখে কাজ করতে শুরু করেছে দেশীয় এনজিও সংস্থাগুলো। দাতা গোষ্ঠির কাছ থেকে যথেষ্ট সাড়া পাওয়া যাচ্ছে বলেও জানান তারা।

একটি নতুন ভোর। নতুন সকাল। এক দল রোহিঙ্গার জীবনে যেন নতুন এক অধ্যায়। কক্সবাজার পাহাড়ের খুপচি ঘর থেকে একটি বিস্তির্ণ দ্বীপে এসে পাঁকা দালানঘরে বসবাস।

প্রথমবারের মতো এমন জীবন কেমন লাগছে রোহিঙ্গাদের কাছে?

জীবনের মৌলিক সব সুযাগ- সুবিধা পেলেও আছে প্রিয়জন হারানোর বেদনা। নতুন এই জীবন রেখে রাখাইনে ফিরে যেতে চান; তবে যদি বিচার পান।


আরও পড়ুন:  

বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে মাশরাফিকে নিয়ে কাড়াকাড়ি

ফয়জুল-মামুনুলের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার ঘোষণা

আল্লাহর ৯৯ নাম খচিত ‘মুজিব মিনার’ বানানোর প্রস্তাব আলেমদের

'‌‌‌ভাস্কর্য তৈরি ইসলামে নিষিদ্ধ: শীর্ষ আলেমদের বিবৃতি


শনিবার ভাসানচরে নতুন আসা রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ি ঘুরে দেখা যায় এক নতুন প্রাণচাঞ্চল্য ফিরেছে নিরব দাড়িয়ে থাকা অবকাঠামোয়। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে শুরু হয়ে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান।  

প্রথম চারদিন নৌবাহিনীর দেয়া রান্না খাবারের পর নিজেদের চুলা জ্বালাবেন রোহিঙ্গারা। তাদের সেবায় আন্তর্জাতিক সংস্থা না এলেও সব ধরনের সহযোগিতায় প্রস্তত দেশীয় ২২ টি এনজিও সংস্থা। দাতা সংস্থার কাছে থেকে সাড়াও মিলছে তাদের।
ধাপে ধাপে এক লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তরের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে নৌবাহিনীর।  

news24bd.tv নাজিম