পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকায় প্রতি ৩৭ মিনিটে একটি করে তালাক হয়। দুই সিটি কর্পোরেশনের হিসেব অনুযায়ি, জুন থেকে অক্টোবর এই পাঁচ মাসে তালাকের সংখ্যা আগের বছরের এই সময়ের তুলনায় ৩০ শতাংশ বেশি। এই হার সবচেয়ে বেশি শিক্ষিত দম্পতিদের মধ্যে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এবছর করোনা মহামারি হওয়ায় ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েছে।
চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে বাংলাদেশে করোনার প্রকোপ শুরু হয়। এরপর সাধারণ মানুষ ঘরে থাকতে বাধ্য হয়। অনেকে চাকুরী হারান। ক্ষতি হয় ব্যবসার।
ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের হিসাব বলছে, জুন থেকে অক্টোবর এই পাঁচ মাসে ঢাকায় প্রতিদিন গড় তালাকের সংখ্যা ৩৯। মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের একটি হিসাব বলছে, করোনার এই সময়ে বাড়ে নারীর প্রতি সহিংসতাও।
ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের হিসাব অনুযায়ি, এই পাঁচ মাসে মোট তালাক হয় ৫ হাজার ৯৭০টি। যা একই সময়ে আগের বছরের চেয়ে বেড়েছে ২৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
শিক্ষিত স্বামী স্ত্রীদের মধ্যে তালাকের সংখ্যা বেশি। আর ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণে তালাকের আবেদনের ৭০ শতাংশই আসছে স্ত্রীর পক্ষ থেকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরষ্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধই কমাতে পারে ডিভোর্সের সংখ্যা।
নিজেকে আবেদনময়ী করতে গিয়ে অস্ত্রোপচারে প্রাণ গেল মডেলের
রোহিঙ্গাদের ফেরাতে পাশে থাকবে তুরস্ক
মাদারীপুরে পিকআপ-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৩
সম্পর্ক বাঁচাতে নারী সহকর্মীদের গোসলের ভিডিও প্রেমিককে পাঠাত নার্স
নিউজ টোয়েন্টিফোর / কামরুল