চালের বাজার স্থীতিশীল রাখতে সরকারের সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ীরা। তবে বেসরকারি হাতে চাল আমদানীর ক্ষেত্রে বাজার পরিস্থিতি কতটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। অটোরাইস মিল ওনার্স এসোসিয়েশন বলছে, এক্ষেত্রে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে নজরদারীর কোনো বিকল্প নেই।
এমন বাস্তবতাকে মেনে নিয়েই রোববার খাদ্যমন্ত্রী জানান, বিদেশ থেকে চাল আমদানীতে শূল্ক কমানোর কথা।
যদিও ২০২০ সাল শুরু হয়েছিল চাল ব্যাবসায়ীদের ভর্তুকি প্রদানের মধ্যদিয়ে।আরও পড়ুন: কেমন হলো পৌরসভা নির্বাচন
সরকারের এই সিদ্ধান্তের এক দিনের মধ্যেই পাল্টে গেছে রাজধানীর পাইকারী বাজার গুলোর পরিস্থিতি। পাইকাররা জানান, করহ্রাসের সিদ্ধান্তের কারণে মিল মালিকদের সিন্ডিকেট থেকে হাফ ছেড়ে বাঁচলেন তারা।
খুচরা বাজারে এখনও পড়েনি এর প্রভাব।
অটো রাইস মিল ওনার্স এসোসিয়েশন বলছে, বেসরকারি হাতে চাল আমদানীর ফলে তৈরি হতে পারে নতুন সিন্ডিকেট।
এছাড়াও এমন এক সময় চাল আমদানীতে শুল্ক হ্রাসের ঘোষণা আসলো যখন আমনের ভরা মৌসুম চলছে। তাই এসময় যেন কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত না হন সেদিকে লক্ষ রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন ক্যাবের সাবেক সভাপতি।
এমন পরিস্থিতিতে বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে নজদারী বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই বলেও জানান তারা।
news24bd.tv তৌহিদ