দ্বিতীয় ধাপে আঠারশো রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করলো সরকার। মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম থেকে নৌবাহিনীর ৭টি জাহাজে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হয় তাদের। প্রথম ব্যাচে রোহিঙ্গারা যাওয়ার পর আরো অনেকে ভাসানচরে যেতে উদ্ভুদ্ধ হচ্ছেন বলে জানায় নৌবাহিনী। আত্বীয়-স্বজনের কাছে ইতিবাচক সাড়া পাওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত- বলছেন রোহিঙ্গারা।
রোহিঙ্গাদের দ্বিতীয় ধাপে ভাসানচরে নিয়ে যেতে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় একদিন আগেই। সব মিলিয়ে ৭টি জাহাজ। মঙ্গলবার সকাল ৭ টায় শুরু হয় বোর্ডিং। এবার যাত্রায় যাত্রী হয়েছেন এক হাজার ৮০৪ জন।
পরবিার-পরিজন কিংবা আত্বীয় স্বজনের কাছে ভাসানচর সম্পর্কে জেনেছেন; এবার যাত্রায় এজন্য অজানা শঙ্কা কিংবা অনিশ্চয়তার ছাপ নেই বেশিরভাগ রোহিঙ্গার চোখে।
চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলের কমান্ডার রিয়াল অ্যাডমিরাল মোজাম্মেল হক জানান, প্রথম যাত্রায় রোহিঙ্গাদের অনেক বোঝাতে হয়েছিল। কিন্তু এবার উল্টো চিত্র। ভাসানচরে যেতে নিজেরাই তালিকায় নাম লিখিয়েছেন।
সকাল সোয়া ৯ টার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় নৌবাহিনীর জেটি থেকে প্রথম জাহাজ ছেড়ে যায়। এরপর ধাপে ধাপে অন্য জাহাজগুলো ভাসানচরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়, যাদের সঙ্গে ছিলো অন্য বাহিনীর নিরাপত্তা বেস্টনী। এর আগে চলতি মাসের শুরুতে প্রথম ১৬০০ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেয় সরকার।
বিকাশ প্রতারণার টাকা উদ্ধার করাই তার নেশা!
বাসে ছাত্রী ধর্ষণ চেষ্টার কথা স্বীকার করল হেলপার
News24bd.tv / কামরুল