গবেষণাকে গুরুত্ব দিচ্ছে এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয়

গবেষণাকে গুরুত্ব দিচ্ছে এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয়

রিশাদ হাসান

এবার বিমান তৈরি হবে বাংলাদেশেও। দেশের একমাত্র বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এভিয়েশন এ্যান্ড এরোস্পেসের গল্প এটি। বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা এবছর শুরু হলেও এখন থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করছেন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ। একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি গবেষণাকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে বলেও জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এভিয়েশন এ্যান্ড এরোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়। ২০১৯ সালে গেজেট প্রকাশের পর ২০২০ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়টি।

বর্তমানে এভিয়েশন সেফটি, এভিয়েশন ইঞ্জিনিয়ারিংসহ এরোস্পেস বা মহাকাশ বিষয়ক বিশেষায়িত একাডেমিক শিক্ষা দিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।

প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরিক্ষার পর ৪ হাজার শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে এখানে বেছে নেয়া হয়েছে মাত্র ৭৮জন শিক্ষার্থী।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এয়ার ভাইস মার্শাল এএইচএম ফজলুল হক জানান, দক্ষ মানব সম্পদ গড়তে শুধু একাডেমিক সার্টিফিকেট নয় মিলবে পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানের স্বীকৃতি।


আরও পড়ুন: সরকারি স্কুলে লটারির মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত


শিগগিরেই বিশ্ববিদ্যালয় স্থানান্তরিত হবে তাদের স্থায়ী ক্যাম্পাস লালমনিরহাটে। সেখানে প্রস্তুত হচ্ছে এভিয়েশন সিটি। যেখানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই তৈরি করবে বিমান বলেও জানান উপাচার্য।

উপদেষ্টা কমিটির সদস্য সালমান হাসান বলছেন, সঠিকভাবে পরিচালিত হলে এটিই হতে পারে এভিয়েশন ও মহাকাশ গবেষণায় দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়।

বিশ্বব্যাপি এভিয়েশন খাতে দক্ষ জনবলের ঘাটতি রয়েছে প্রায় ৫ লাখ। যা ২০৩০ সালে গিয়ে দাঁড়াবে দশ লাখেরও বেশী। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে আন্তদর্জাতিক পরিমন্ডলে ডানা মেলার এই তো সময়।

news24bd.tv আহমেদ