প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সমুদ্রসীমায় আমাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দুটি প্রতিবেশী দেশ ভারত ও মিয়ানমারের বিরুদ্ধে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে মামলা করেছিলাম। সে মামলায় বিজয় অর্জন করে বিশাল সমুদ্রসীমা আমরা অর্জন করতে সক্ষম হই। এখন লক্ষ্য হলো নিজস্ব শিপইয়ার্ডে আমরা যুদ্ধজাহাজ তৈরি করব। যার কাজ ইতোমধ্যে কিছু কিছু শুরুও করেছি।
নৌবাহিনীর মিডশিপম্যান ২০১৮ আলফা ও ডিইও ২০২০ ব্রাভো ব্যাচের শীতকালীন রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ-২০২০ অনুষ্ঠানে বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
পুরুষদের জন্মবিরতিকরণ পিল আসছে নতুন বছরে ?
রামপুরায় ৫৫ কোটি টাকার ইউরেনিয়ামসহ আটক ৩
জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর টাকা কোথায় গেল
এক যুগ আগে সম্পর্ক শেষ হলেও দুজনের বন্ধুত্ব অটুট
সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের নৌবাহিনীকে আরও শক্তিশালী করার জন্য ইতোমধ্যে আমরা ২৭টি যুদ্ধজাহাজ সংযোজন করেছি। ২০১৭ সালে নৌবহরে দুটি অত্যাধুনিক সাবমেরিন সংযোজন করেছি। ফলে বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে আমরা সম্পূর্ণ ত্রিমাত্রিক বাহিনীতে রূপান্তর সক্ষম হয়েছি।
বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে চলবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশ স্বাধীন, বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে চলবে। আমরা সার্বভৌমত্ব রক্ষার সবরকম প্রস্তুতি নেব। কিন্তু কারও সঙ্গে যুদ্ধ নয়। সকলের সঙ্গে বন্ধু, কারও সাথে বৈরিতা নয়। এই পররাষ্ট্রনীতি নিয়েই আমরা চলব। কিন্তু আমাদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সবধরনের যেন উদ্যোগ থাকে, প্রশিক্ষণ থাকে- সেভাবেই আমরা আমাদের প্রতিটি বাহিনীকে গড়ে তুলছি।
news24bd.tv / কামরুল