নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলার পেচুয়ালেঞ্জী গ্রাম থেকে ময়মনসিংহে আসেন মাওলানা ফারুক আহমেদ। তার স্ত্রীর সন্তান প্রসবের জন্য। সেখানকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিয়ে নববর্ষের দিন মায়ের কোলে আসে ফুটফুটে সন্তান। সেই আনন্দ তিনদিনের মধ্যেই ফিকে হয়ে যায়।
তারাকান্দা থানার ওসি আবুল খায়ের জানান, ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার গাছতলা নামকস্থানে বাস ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে রোববার বেলা একটার দিকে এমন মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
সানা খানকে বিয়ে করে ‘বিপদে’ মুফতি আনাস!
চোখের জলে ‘মিডিয়া’ থেকে দীপিকার বিদায়!
লক্ষাধিক টাকার কাজ ১১ হাজার টাকায় করেন অপু!
ঘটনার পরে পেছনের গাড়িতে থাকা একজন ৯৯৯ এ ফোন দেয়। দুর্ঘটনার পর ওই সড়কে প্রায় দুইঘণ্টা যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। পরে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নিহতরা হচ্ছেন- মৃত হামিদ আলীর ছেলে মাওলানা ফারুক আহমেদ (৪২), তার স্ত্রী মাসুমা খাতুন (৩৫) ও নবজাতক শিশু, ফারুকের বড় ভাই নিজাম উদ্দিন (৫০), ছোট বোন জুলেখা খাতুন (৩০), চাচাতো ভাই বউ জোৎনা বেগম (৩০) এবং সিএনজি চালক সদর উপজেলা চরলক্ষীপুর গ্রামের রকিবুল (৩০)।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, দ্রুত গতির শাহজালাল পরিবহনের বাসটি বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাককে সাইড দিতে গিয়ে সিএনজি চালিত অটো রিকশার সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এসময় সিএনজিটিকে কমপক্ষে দুইশ’ গজ দূরত্বে টেনে-হিচড়ে নিয়ে যায় বাসটি। এতে ঘটনাস্থলেই ওই সাত যাত্রী মারা যান।
ময়মনসিংহ ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক প্রাণনাথ সাহা জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক ফায়ার সার্ভিস স্থানীয়দের সহযোগিতায় সাতজনের মরদেহ উদ্ধার করে।
news24bd.tv তৌহিদ