বসুরহাট পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জা স্থানীয় দুই সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেছেন, নোয়াখালীর সংসদ সদস্য একরাম চৌধুরী ও ফেনীর নিজাম হাজারী আমাকে হারাতে এক কোটি টাকা খরচ করছেন।
তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে টাকা খরচ করে কোনো লাভ হবে না। আমাকে হারানোর জন্য একরাম-নিজামরা এক কোটি টাকা খরচ করছেন। এগুলো জনগণের লুটপাট করা টাকা।
তাই টাকা দিচ্ছে খেয়ে ফেলুন। তবে বিবেক দিয়ে চিন্তা করে স্বাধীনভাবে যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দেবেন। আমার বিরুদ্ধে টাকা খরচ করে লাভ হবে না।আজ সকালে নোয়াখালীর বসুরহাট বাজারের রুপালি চত্বরে নির্বাচনী শেষ সমাবেশে এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই কাদের মির্জা বলেন, এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ডা. মিলনকে বামদলের লোকেরা হত্যা করেছিল, ওই আন্দোলনকে চাঙ্গা করার জন্য। আমাদের এখানে নির্বাচনের আগে ও পরে দাঙ্গা-হাঙ্গামা, অগ্নিসংযোগ, হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। ষড়যন্ত্রকারীরা অনেক অস্ত্র পাঠিয়েছে। এসব বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
কি এমন ইউনিক উপায়ে ঘনিষ্ঠ হয়েছিলো দিহান?
২৭তম বিয়ের আগে গ্রেফতার চোরা বাবু
তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় দুই নেতা ফারুক খান ও মাহবুবউল আলম হানিফ এবং ফরিদপুরের এমপি নিক্সন চৌধুরীর কড়া সমালোচনা করেন। বলেন, আমি সাহস করে সত্য কথা বলি। অন্যায়-অনিয়ম ও অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করি। ভোট জালিয়াতি, ভোটডাকাতি চরম অন্যায়। অনিয়মের প্রতিবাদ আর ভোটচুরি কি একই আদর্শ? এসবের কাছ থেকে এ দেশের মানুষ পরিত্রাণ চায়। এসবের প্রতিবাদের অংশ হিসেবে আমি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি।
কাদের মির্জা বলেন, আমি বাংলাদেশে প্রমাণ করতে চাই– গণতন্ত্র ও অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন কাকে বলে; কী জিনিস।
এ সময় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খিজির হায়াত খান, সাধারণ সম্পাদক নুর নবী চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন ।
news24bd.tv নাজিম