মানুষ বাঁচে কর্মে, আয়ুতে কচ্ছপ

মানুষ বাঁচে কর্মে, আয়ুতে কচ্ছপ

Other

বিজ্ঞানী পল ডিরাককে গন্য হয় নিউটনের পর সবচেয়ে মেধাবী ব্রিটিশ গণিতবিদ এবং ফিজিসিস্ট হিসেবে। তার বিখ্যাত উদ্ভাবন হলো “এন্টিম্যাটার”।

তিনি এই এন্টিম্যাটারের অস্তিত্বের কথা গাণিতিকভাবে দাবি করেছিলেন। তার দাবির কয়েক বছর পর, পরীক্ষার মাধ্যমে এন্টিম্যাটারের অস্তিত্বের প্রমাণ মেলে।

পল ডিরাকের বিষয়ে আমার মন্তব্য—তিনি হলেন আইনস্টাইন বিহীন পৃথিবীর আইনস্টাইন! সাইন্টিফিক প্রফেট! ডিরাক তার কাজের জন্য নোবেল মুকুট পরেছিলেন মাত্র একত্রিশ বছর বয়সে।

‘ধর্ষণের’ দৃশ্য দারোয়ান দেখে ফেলায় ‘আত্মহত্যা করে’ কলাবাগানের কিশোরী

যাইহোক, এই ডিরাক ছাব্বিশ বছর বয়সে জগৎখ্যাত এক বই লিখলেন—প্রিন্সিপলস অব কোয়ান্টাম মেকানিক্স! এই বইটিতে তিনিই প্রথম দুটি সাব-এটমিক কণার নাম দেন—বোসন এবং ফার্মিয়ন; বাঙালী বিজ্ঞানী সত্যেন বোস এবং ইটালিয়ান বিজ্ঞানী এনরিকো ফার্মির নামানুসারে।

ডিরাকের দেয়া সেই নাম গ্রহণ করেছিলো সারা দুনিয়া। ১৯৫৪ সালে, বোসের আমন্ত্রণে ডিরাক পৌঁছালেন কলকাতায়।

১৯৫৮ সালে এই খ্যাতনামা বিজ্ঞানীর সুপারিশে, বোসকে রয়েল সোসাইটির ফেলো (FRS) নির্বাচিত করা হয়।

বোস নেই, কিন্তু “বোসন কণায়” (Boson Particle) বেঁচে থাকবেন তিনি! এজন্যই আমি বলি, মানুষ বাঁচে তার কর্মে, আয়ুতে বাঁচে কচ্ছপ!

news24bd.tv তৌহিদ