জো বাইডেন আমেরিকার সেরা সেরা বিজ্ঞানী ও গবেষকদের নিয়ে একটা কাউন্সিল গঠন করেন। নোবেল বিজয়ী কেমিস্ট ফ্রান্সিস আরনল্ডসহ আমেরিকার কিছু লিডিং সাইন্টিস্টদের নিয়ে এই এডভাইজরি কাউন্সিল তৈরি করা হয়।
এই সাইন্টিস্টরা প্রেসিডেন্টকে দেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে গাইড করবে। প্রেসিডেন্ট সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে।
অনুদান দিবে। বাজেটে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে অগ্রাধিকার দিবে। এটাই হলো স্ট্রাকচার! এটাই হলো নেট প্রোডাক্টিভিটি বৃদ্ধির প্রথম ধাপ।আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হলো ইংরেজিতে পড়া একজন ব্যাবসায়ী।
আরও পড়ুন: সবার আগে টিকা পাওয়ার অধিকার ডা. জাফরুল্লাহর
একটা মন্ত্রণালয়ের সচিবদের ছাড়াও এক্সপার্ট কমিটি থাকা উচিত। সেই এক্সপার্ট কমিটিগুলোতে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখে রাখা উচিত ইউনিভার্সিটির ডাকসাইটে প্রফেসরদের যারা চলমান গবেষণার সাথে যুক্ত। আমাদের শিক্ষামন্ত্রণালয়ের তেমন একটা এক্সপার্ট টিম নেই। আমাদের বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়ে তেমন একটা এডভাইজরি কাউন্সিল নেই। তাহলে মন্ত্রীদেরকে গাইড করবে কারা? মন্ত্রীরা কী আদৌ গাইডের প্রত্যাশা করে কিনা, সেটাও একটা বিষয়!
কালের সাথে একটা রাষ্ট্রকে এগিয়ে যেতে হলে, এই গাইডেন্সটা হওয়া চাই পোক্ত!
news24bd.tv আহমেদ