উন্নয়ন প্রকল্পে বারবার সময় ক্ষেপণ আর ব্যয় বৃদ্ধি যেনো নিয়মিত ঘটনা এখন। তবে দ্বিতীয় কাঁচপুর-মেঘনা-গোমতী সেতু প্রকল্পে তা তো হয়ইনি বরং খরচ কম লেগেছে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনামন্ত্রী বলছেন, এমন প্রকল্পকে উদাহরণ ধরে অন্য প্রকল্পেও খরচ ও সময় বাঁচাতে বাড়তি নজর রয়েছে সরকারের।
এক সময়ের যানজটের কেন্দ্রবিন্দু কাঁচপুর ব্রিজ এখন স্বস্তির জায়গা।
কাঁচপুর দ্বিতীয় সেতু হওয়ার পরই পাল্টে গেছে প্রেক্ষাপট। নতুন ব্রীজ দিয়ে রাজধানী থেকে বের হওয়া, পুরোনোটি ব্যবহার হচ্ছে রাজধানী তে প্রবেশের জন্য। সব মিলে চীরচেনা যানজট এখন খুঁজে পাওয়া দায় অন্যতম ব্যস্ত এই সড়কে।সামনে এগিয়ে একই চিত্র দ্বিতীয় মেঘনা কিংবা গোমতী সেতুতেও।
আরও পড়ুন:
ক্যাটারিং ও ফটোগ্রাফি ব্যবসায়ও করোনার হানা
বান্ধবীদের কাছেই পিকে হালদারের ৮৬৭ কোটি টাকা
প্র্কল্পে জাপানের আন্তর্জাতিক সংস্থা জাইকার ঋণ বরাদ্দ ছিল ৬ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা। আর সরকারের ২ হাজার ৫৭ কোটি। ব্যয় কমে আসায় ঋণ নেয়া সাশ্রয় হবে ৭১৬ কোটি টাকা। এছাড়া সরকারের খরচ কমেছে ৭৪৮ কোটি টাকা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চাইলে ব্যয় কমিয়ে আনা যায় তারই উদাহরণ এটি।
প্রধানমন্ত্রীও তাগিদ দিয়েছেন প্রকল্পে খরচ ও সময় সাশ্রয় করতে। পরিকল্পনামন্ত্রী বলছেন, অন্যান্য প্রকল্পেও নজরদারি রয়েছে তাদের। তবে সাশ্রয় হওয়া টাকা কোথায় ব্যয় হবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
news24bd.tv / কামরুল