করোনায় কাজ হারিয়ে দারিদ্রের সংখ্যা দাড়িয়েছে প্রায় দ্বিগুণ। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সানেমের হিসেব বলছে, বর্তমানে দারিদ্রের হার বেড়ে হয়েছে ৪২ শতাংশ, আর শহরের তুলনায় গ্রামে এই হার বেশি। পরিকল্পনামন্ত্রী বলছেন, কর্মসংস্থান তৈরি হলে দ্রারিদ্র নিরসন সম্ভব। এজন্য প্রতি বছর প্রায় ২৩ লাখ নতুন কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
সরকারের পক্ষ থেকে দারিদ্রের সবশেষ হিসেব তুলে ধরা হয় ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। সেই সময়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানান, দারিদ্রের হার নেমে এসেছে ২০ শতাংশে। পাশাপাশি ৮ শতাংশের উপর জিডিপি প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু আয় নিয়ে যখন নীতি নির্ধারকরা উতফুল্ল ঠিক তখনই মহামারি করোনা পাল্টে দেয় সব হিসেব নিকেশ।
সম্প্রতি দারিদ্রের হার নিয়ে সরকারি কোন তথ্য প্রকাশিত না হলেও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সানেমের হিসেবে উঠে এসেছে আংশকার চিত্র।
আরও পড়ুন:
কয়েকজন হারানো মানুষ, রোমাঞ্চকর শৈশবের দিনগুলি এবং...
বাইডেন প্রশাসনে আরেক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতের নাম
করোনা নেগেটিভ সনদ কী তাহলে ভুল ছিল?
আবারও ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত মোশাররফ রুবেল
করোনা মহামারির প্রকোপ কিছুটা কমে আসলেও এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ অর্থনীতি পুনরুদ্ধার। আর এজন্য সরকারের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় জোর দেয়া হয়েছে কর্মসংস্থান বাড়ানোয়। আগামী পাঁচ বছর ১ কোটি ১৩ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করতে চায় সরকার।
উদ্যোক্তা তৈরিতেও সরকারের নজর রয়েছে বলেও জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। এছাড়া দারিদ্র নিরসনে সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়ানো প্রয়োজন বলেও মত দেন মন্ত্রী।
news24bd.tv আহমেদ