অর্থ ও মানব পাচারের দায়ে এমপি শহিদ ইসলাম পাপুলকে চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে কুয়েতের একটি আদালত। এই খবরটি এখন রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে । পাপুল আর সংসদ সদস্য পদে থাকতে পারবেন কী না এই প্রশ্নই আলোচনায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে।
নানা বিষয়ে আ্ওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাদের মতভিন্নতা থাকলেও পাপুলের বিষয়ে তাদের মধ্যে একটা বিরল ঐক্যমত দেখা গেছে।
তারা পাপুলকে আর সংসদে দেখতে চান না।আরও পড়ুন: বিএনপির সাংসদ রুমিন ফারহানার নামে প্রচার করা ছবি ডা. শামীমার
দুজন পেছন থেকে ধরে রাখে একজন ধারাল অস্ত্র দিয়ে বুকে আঘাত করে
উন্নত মগজ মানুষের তাই সবচেয়ে হিংস্র-দয়ালু-আবেগী
ট্রাম্পকে অপ্রাপ্ত বয়স্ক রুশ মেয়ে পাঠানো হতো, ‘ভিডিও ধারণ’!
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হারুন অর রশিদ এম পি নিউজ টোয়েন্টিফোরকে বলেন, ‘বাংলাদেশের একজন সংসদ সদস্য মানব পাচারের সঙ্গে জড়িত এবং এটা প্রমাণিত। তিনি কুয়েতে রেসিডেন্স ভিসা নিয়ে বসবাস করেন। যেহেতু বিদেশে তার কারাদণ্ড হয়ে গেছে, এখন বাংলাদেশেও বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন এম পি নিউজ টোয়েন্টিফোরকে বলেন, পাপুলের আসন শূন্য করে নতুন নির্বাচন দেওয়া উচিত। নৈতিকস্খলনের কারণে তাকে সংসদে আর রাখা ঠিক নয়। মানব পাচারের মতো অপরাধ যারা করে তারা সমাজের দুষ্টক্ষত। এরা সমাজটাকে নষ্ট করে । পাপুলের কর্মকাণ্ড প্রমাণ করে সে সমাজকে নষ্ট করার কাজে লিপ্ত। কাজেই তার সংসদ সদস্য পদ থাকা উচিত নয় বলে তিনি মনে করেন।
কবে ও কীভাবে এমপি শহিদ ইসলাম পাপুলের সংসদ সদস্য পদ খারিজ হয় সেটাই এখন দেখার বিষয়।
news24bd.tv তৌহিদ