খেজুর অত্যন্ত ক্যালোরিবহুল একটি খাবার। এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও শক্তি বৃদ্ধিকারক ফল। খেজুরকে প্রাকৃতিক শক্তির উৎস বলা হয়। খেজুর ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক সমৃদ্ধ।
আমেরিকান ক্যানসার সোসাইটি আমাদের দৈনিক ২০ থেকে ৩৫ গ্রাম আঁশজাতীয় খাবার গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছে, যা আমরা খেজুর থেকে গ্রহণ করতে পারি।
খেজুরে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, যেমন গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ ইত্যাদি, যা অল্প পরিমাণে এবং কম সময়ে শক্তি জোগাতে সহায়তা করে। তা ছাড়া ডায়রিয়া হলে খেজুর একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। যেমন খেজুরে প্রচুর পটাশিয়াম রয়েছে, যা আমাদের ডায়রিয়া-পরবর্তী সমস্যা সমাধানে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
তা ছাড়া সারা দিনে একটি খেজুর আমাদের চোখের সুস্থতা দান করে। খেজুর উচ্চমাত্রায় সলিউবল ফাইবার সমৃদ্ধ, যা ন্যাচারাল ল্যাক্সাটিভ হিসেবে কাজ করে, আমাদের বাউয়েল মুভমেন্টে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
খেজুরে প্রচুর মিনারেল যেমন সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক ইত্যাদি থাকায় তা হাড়ের গঠন ও বর্ধনে সহায়তা করে। এবং বিভিন্ন ধরনের হাড়ের অসুখ থেকে রক্ষা করে।
খেজুরে অরগানিক সালফার রয়েছে, যা সচরাচর আমরা খাবারে কম পাই। অরগানিক সালফার আমাদের বিভিন্ন ধরনের সিজনাল অ্যালার্জি রিঅ্যাকশন থেকে রক্ষা করে।
পরকালের যে বিশ্বাসে মমির মুখে সোনার জিভ
ভক্তের নগ্ন ছবির দেখার ইচ্ছে পুরণ করলেন পূজা হেগড়ে
শ্বশুরের লালসার স্বীকার ছেলের বউ!
ভারতে ৩০ কোটি মানুষের দেহে করোনার অ্যান্টিবডি
তাছাড়া ওজন বাড়াতে খেজুরের জুড়ি নেই। একটি খেজুর থেকে আমরা ২৩ কিলোক্যালোরি পেয়ে থাকি এবং ১০০ গ্রাম খেজুর থেকে আমরা ২৮২ কিলোক্যালোরি পেয়ে থাকি। এ থেকে আমরা বুঝতে পারি, অল্প খাবার খেয়ে আমরা যথেষ্ট ক্যালোরি পেতে পারি। ওজন বাড়াতে বা মাসল বিল্ড করতে খেজুর খুবই উপকারি একটি খাবার।
news24bd.tv / নকিব