দু্ই নম্বরি করে অনেকেই বিপুল অর্থের মালিক হচ্ছে

দু্ই নম্বরি করে অনেকেই বিপুল অর্থের মালিক হচ্ছে

Other

করোনাকালেও দেশে বেড়েছে বিত্তশালী মানুষের সংখ্যা। দলীয় প্রভাব, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং প্রতারণামূলক কাজের মাধ্যমে অনেকেই আবার হয়ে যাচ্ছেন বিপুল অর্থের মালিক। অর্থনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন কোটিপতি বাড়লেও অবৈধ অর্থ পাচার এবং বিত্তশালীদের কাছে কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আদায় করা যাচ্ছে না। ফলে সমাজে বৈষম্য প্রকট হচ্ছে।

মহামারীর ধাক্কায় বিধ্বস্ত বিপর্যস্ত অর্থনীতিতে একের পর এক যোগ হয়েছে দরিদ্র ও হতদরিদ্র মানুষ। কমেছে আয় আবার কাজ হারিয়েছেন অনেকেই। সবশেষ সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো করোনাকালীন আয়, ব্যয় ও বেকারত্বের প্রভাব তুলে ধরে জানায়, করোনাকালে মানুষের আয় কমেছে অন্তত ২০ শতাংশ। ২০২০ সালের মার্চ থেকে আগস্ট পর্যন্ত পরিবার প্রতি আয় কমেছে প্রায় ৪ হাজার টাকা।

একদিকে যখন আয় কমেছে নিন্ম আয়ের মানুষের ঠিক তখন করোনাকালে বিস্ময়করভাবে বেড়েছে বিত্তবান মানুষের সংখ্যা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ হিসাব বলছে, গত এক বছরে কোটিপতি আমানতকারী বেড়েছে ৫ হাজার ৬৪১ জন। এরমধ্যে করোনার প্রথম ৬ মাসে বেড়েছে ৪ হাজার ৮৬৩ জন কোটিপতি।

ড. আহসান এইচ মনসুর বলছেন, দেশের অর্থনীতি বাড়ার সাথে কোটিপতি বাড়লেও অবৈধ পাচার ও বিত্তশালীদের যথাযথভাবে করজালের আওতায় আনা যায় নি। ফলে আয় বৈষম্য কমছে না।


নামাজ পড়লেই বাইসাইকেল ও আকর্ষণীয় উপহার

পরকালের যে বিশ্বাসে মমির মুখে সোনার জিভ

টাচ ছাড়াই আনলক হবে আইফোন

কৃষকদের জঙ্গি আখ্যায়িত করলেন কঙ্গনা


 

২০১৮ সালে সম্পদশালী বৃদ্ধির হার ও ২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রক্ষেপণ ধরে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েলথ-এক্স এর  প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩ কোটি ডলার বা আড়াইশ’ কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিকদের সংখ্যা বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি হারে বাড়ছে।  

হিসাব বলছে, ২০০৯ সালের জুন শেষে ব্যাংক খাতে কোটিপতি আমানতকারী গ্রাহক ছিলেন মাত্র  ২১ হাজার ৪৯২ জন। ১০ বছরে তা  বেড়ে এখন প্রায় ৮৮ হাজার ছাড়িয়েছে।

news24bd.tv/আলী