কাল শুরু হচ্ছে সারাদেশে করোনার টিকা প্রয়োগ। এরই মধ্যে প্রস্তুত হয়েছে সারাদেশের ১ হাজার ৫টি হাসপাতলের ২৪০০ টিম। ৭০ লাখ টিকা হাতে থাকার পরও অনলাইনে নিবন্ধন হয়েছে মাত্র সোয়া ৩ লাখ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, দ্বিতীয় ডোজের কথা মাথায় রেখেই অনলাইনে নিবন্ধন ব্যাতিত টিকা দেয়া হবে না।
কোন রকম প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই টিকা প্রয়োগ করা যাবে বলছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।সারাদেশে শুরু হতে যাচ্ছে আনুষ্ঠানিক ভাবে করোনার টিকাদান কার্যক্রম। ৭ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে থেকে সারাদেশের টকিাদান কার্যক্রমরে উদ্বোধন করবেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এরই মধ্যে সারাদেশের উপজেলাগুলোতে পৌছে গেছে কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন।
১৮ বছরের উপরে যে কোন নিয়ন্ত্রিত রোগের রোগীরাও টিকা নিতে পারবেন বলে জানান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখার অতিরিক্ত মহাপরিচালক।
ব্যাডমিন্টন কোর্টে ঝড় তুললেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার
পরিত্রাতা যীশু: বিশ্বের নতুন সপ্তাশ্চর্যের অন্যতম
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ নিধনে চলছে মহোৎসব
আইপিএলে শচীনের ছেলের ভিত্তিমূল্য কত?
টিকার যথাযথ প্রয়োগের জন্য ৪-১২ সপ্তাহের মধ্যে দেয়া হবে দ্বিতীয় ডোজ। তাই হিসেব ঠিক রাখতে অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশনের কোন বিকল্প নেই বলছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর।
স্বাস্থ্য বিভাগের হাতে এই মুহুর্তে টিকা আছে ৭০ লাখ। তবে নিবন্ধন মাত্র সোয়া তিন লাখ। নিবন্ধন ও অ্যাপ জটিলতা নিয়েই শুরু হতে যাওয়া এই টিকাদান কার্যক্রমের মূল্যায়ন করনে প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক।
টিকা প্রয়োগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের গবেষণার উপর ভিত্তিকে পরিকল্পনায় পরিবর্তন আসতে পারে বলেও জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
news24bd.tv নাজিম