স্বর্ণ একটি মূল্যবান ধাতু। পৃথিবীতে যত মূল্যবান ধাতু আছে তার মধ্যে স্বর্ণ অন্যতম। তাই স্বর্ণের অলংকারের এত দাম। স্বর্ণের পাত তৈরিতে ভেনিসের স্বর্ণকারদের আলাদা সুনাম আছে।
হাজার হাজার বছর আগে ভেনিসের স্বর্ণকাররা হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে সোনার পাত তৈরি করতেন। এখন মেশিনের যুগ চলে আসায় সেই ঐতিহ্য প্রায় হারিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে অল্প কয়েকটি পরিবার ঐতিহ্যটা ধরে রেখেছে।
ভেনিসে যা চকচক করে তার অনেকখানিই সোনা।
‘মারিও ব্যার্তা বাত্তিলোরো' নামে মেনেগাস্সো পরিবার এখনো সেই ঐতিহ্য ধরে রেখেছে।
মারিনো মেনেগাস্সো বলেন, ‘‘এই কাজের জন্য আপনার অনেক শক্তির প্রয়োজন নেই। একটু কৌশল করতে হয়। কৌশল ভালো হলে পরিশ্রম কম হয়। এটা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সোনার পাত কতখানি পাতলা করতে হবে তার উপর নির্ভর করে ৫০ মিনিট থেকে আড়াই ঘণ্টা পর্যন্ত আপনাকে হাতুড়িপেটার কাজটি করতে হয়। ''
২৪ ক্যারেটের খাঁটি সোনা এক হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রায় গলিয়ে একটি ছোট্ট সোনার বার তৈরি করা হয়, যার দাম প্রায় ছয় হাজার ইউরো হতে পারে।
কানাডার সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকায় ‘দায়েস বাংলাদেশ’
দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ জুমার দিনে ‘সূরা কাহাফ’ তেলাওয়াতের ফজিলত
দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ `জুমার’ দিনে যা করবেন
প্রতিদিন সকালে যে দোয়া পড়তেন বিশ্বনবি
মারিনো মেনেগাস্সো জানান, ১২০ গ্রাম ওজনের একটা ছোট্ট সোনার বার থেকে পুরুত্বভেদে এক থেকে ছয় হাজার সোনার পাত তৈরি করা যায়।
মেশিনের তৈরি সোনার পাত আসলেও ভেনিসের স্বর্ণকারদের হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হাতে তৈরি সোনার পাতের গুরুত্ব আলাদা। ওই ঐতিহ্য তারা ধরে রেখেছে। তাই সোনার পাতের ক্ষেত্রে ভেনিসের স্বর্ণকারদের সোনার পাতের মূল্যটাই অন্যরকম।
সূত্র: ডয়েচে ভেলে
news24bd.tv/আয়শা