লক্ষ্মীপুরে টমেটোর ভালো ফলনেও হাসি নেই কৃষকের মুখে

নিজস্ব প্রতিবেদক

টমেটোর ভালো ফলনও হাসি ফোটাতে পারছে না লক্ষ্মীপুরের কৃষকের মুখে। বছরে প্রায় ৫০ কোটি টাকার ফসল ফলালেও, শুধু হিমাগারের অভাবে সঠিক বাজার মূল্য থেকে বঞ্চিত চাষিরা। তাই কৃষির উন্নয়নের পাশাপাশি পণ্য সংরক্ষণাগার স্থাপনও জরুরী, বলছেন কৃষি সংশ্লিষ্টরা।

টমেটোর সবুজ গাছে ছেয়ে গেছে সব মাঠ।

এই চিত্র লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ এলাকার। গাছে গাছে ফুল আর ফল। কাঁচা-পাকা টমেটো প্রায় সব গাছে। এমন চিত্র লক্ষ্মীপুরের কমলনগর, রামগতি ও রায়পুরেও আছে।
লাভজনক হওয়ায় এই কৃষিপণ্যের চাষ বাড়ছে বছর বছর।

লাভের ফসল হলেও কৃষকের মুখে হাসি নেই। কারন বাজার যখন ভালো যায়, ক্ষেতে তখন ফসল থাকে না। পেকে যাওয়া ফসল আগেই বিক্রি করতে হয় কৃষককে। হিমাগার না থাকায় ফসল সংরক্ষণ করা যায় না। তাই আসল লাভ থেকে বঞ্চিত হন কৃষক।


টিকা নিলেন ৮৪ বছরের বৃদ্ধা

কুষ্টিয়ার সেই এসপিকে বরিশালে বদলি

আল জাজিরার তথ্যচিত্র তাদের একান্ত নিজস্ব বিষয়: দুদক চেয়ারম্যান

টিকা নিয়ে নিজেকে নিরাপদ মনে করছি: নৌপরিবহন মন্ত্রী


হিমাগার স্থাপনসহ অবকাঠামোগত নানা বিষয়ে কৃষি বিভাগের কোনো ক্ষমতা নেই। এজন্য সরকারি কিংবা বেসরকারি উদ্যোগের দিকেই তাকিয়ে থাকতে হয় কর্মকর্তাদের।

লক্ষ্মীপুর জুড়ে এবার ৫১০ হেক্টর জমিতে টমেটো আবাদের লক্ষ্য ধরা হলেও, আবাদ হয়েছে ৫৫০ হেক্টরে।

news24bd.tv নাজিম