বৈঠক নয়, দেখা করতে এসেছিলেন হেফাজত নেতারা: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
চতুর্থ ধাপের পৌরসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি
নিজস্ব প্রতিবেদক
চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠেয় পৌরসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে প্রচারণা। এই ধাপে ১৪ ফেব্রুয়ারি শেরপুর ও চাদঁপুরের কচুয়ায়ও ভোট হবে ইভিএমে।
নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ রয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের। আর শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের অপেক্ষায় সাধারণ ভোটাররা। সার্বিক প্রস্তুতির কথা জানালেন নির্বাচন কর্মকর্তারা।
নির্বাচনী এলাকার অলিগলি ছেয়ে গেছে পোষ্টার ব্যানারে। পৌরবাসীর মধ্যে ভোটের আমেজ।
১৫০ বছরের পুরনো ও ঐতিহ্যবাহী শেরপর পৌরসভায় মেয়র পদে নৌকা প্রতীকে লড়ছেন গোলাম কিবরিয়া লিটন, ধানের শীষের প্রার্থী এবিএম মামুনুর রশিদ পলাশ। এছাড়া আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীসহ মাঠে আছেন অন্তত ৭ জন।
বসে নেই কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থীরাও। দুই পদে প্রায় ৭০ জন প্রচারণার মাঠে সক্রিয়।
৭৫ হাজার ৭শ ৩৮ ভোটারের শেরপুর পৌরসভায় ভোটগ্রহণ আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। ৯ টি ওয়ার্ডের সবগুলো কেন্দ্রে ভোট হবে ইভিএমে।
এদিকে, অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগের মধ্যে দিয়ে জমে উঠেছে চাদঁপুরের কচুয়া পৌরসভা নির্বাচন।
মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাজমুল আলম স্বপন ভোটের পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্ট। তবে, বিএনপির হুমায়ন কবির প্রধান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আহসান হাবিব প্রাঞ্জল সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
সালমানের টানে মায়ামি থেকে মুম্বাই, বিচ্ছেদের কারণ ঐশ্বরিয়া
পানির নীচে পৃথিবীর অষ্টম মহাদেশের খোঁজে
দেহের গঠন ঠিক করতেই প্লাস্টিক সার্জারি করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা
১৪ ফেব্রুয়ারি শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের অপেক্ষায় সাধারণ ভোটাররা। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ইভিএমে ভোট হওয়ায় কারচুপির সুযোগ কম, বলছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
কচুয়া পৌরসভায় ভোটার সংখ্যা ১৯ হাজার ৯৯ জন। নির্বাচনে মেয়র পদে ৩ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৪৪ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করছেন।
news24bd.tv / নকিব
পরবর্তী খবর
মন্তব্য