ধর্ষণ মামলার আসামীর হাতে কয়েদির মৃত্যু

ধর্ষণ মামলার আসামীর হাতে কয়েদির মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক

মাদক মামলার আসামি কিশোরগঞ্জের আবদুল হাইকে (২৭) তার বাবা ইসরাইল মিয়া সংশোধন হওয়ার জন্য এক মাসে ছেলেকে পুলিশ দেয়। কিশোরগঞ্জের জেলা কারাগারের ভিতরে মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে ধর্ষণ মামলার আসামি সাইদুর মিয়ার হামলায় মৃত্যু হয় তার।  

মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে জেলা কারাগারের ভেতরে ১১ নম্বর কক্ষে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আবদুল হাই কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার শিমুলিয়া এলাকার ইসরাইল মিয়ার ছেলে।

জানা গেছে মঙ্গলবার ভোরে কারাগারের আরেক হাজতি সাইদুর মিয়া (৩৬) দরজার ওপরের কাঠের অংশ দিয়ে পিটিয়ে তাকে হত্যা করে। সাইদুর মিয়া তাড়াইল উপজেলার কল্লা মাইজপাড়া গ্রামের ইসমাইল মিয়ার ছেলে। তিনি ধর্ষণ মামলার আসামি।  


লেওয়ানডোস্কি ম্যাজিকে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে বায়ার্ন

ছোট বেলায় গ্যারেজকে ল্যাবরেটরি বানান জেফ বেজোস

প্রতিরাতে মদ পার্টি আয়োজন করত নেহা

আগামী সপ্তাহেই মা হচ্ছেন কারিনা!


 

শ্যালিকাকে ধর্ষণের পর মেরে ফেলার ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় তিনি ২০১৭ সালের ৭ জুলাই থেকে কারাগারে আছেন।

আহত অপর হাজতির নাম জাহাঙ্গীর (২৮)। তিনি জেলার নিকলী উপজেলার রোদারপুড্ডা এলাকার শাহজাহানের ছেলে।

কিশোরগঞ্জের জেল সুপার মো. বজলুর রশীদ বলেন, মঙ্গলবার ভোররাত চারটার দিকে জেলা কারাগারের ভেতর ১১ নম্বর কক্ষের দরজার ওপরের অংশের কাঠ ভেঙে দুই হাজতি মারামারি শুরু করেন। এ সময় আরেকজন আহত হন। পরে তাঁদের উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে আবদুল হাইকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। তাঁর মরদেহ কিশোরগঞ্জ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

নিহতের বাবা ইসরাইল মিয়া ও বড় ভাই আল আমিনের দাবি, নেশা থেকে মুক্তি পেতে আবদুল হাইকে দেওয়া হলো নিরাপদ জায়গায়। অথচ তিনি সেখান থেকে লাশ হয়ে ফিরে এলেন। তাদের দাবি, আবদুল হাইকে সাইদুর একা মারেননি। এতে অন্যদেরও হাত আছে। ক্ষত দেখেও তা বোঝা যাচ্ছে।

news24bd.tv/আলী