অসম প্রেম ও কলহেই খুন হন সজীব হাসান

অসম প্রেম ও কলহেই খুন হন সজীব হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর ওয়ারীতে সজীব হাসানের নৃশংসভাবে খুন হওয়ার পেছনের কারণ অসম প্রেম ও কলহ। শুক্রবার আদালতে স্বীকরোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন একমাত্র আসামি পারভীন। পারিবারিক কলহের কথা বলেছেন পরিবারের সদস্যরাও।  

বছর পাঁচেক আগে রাজধানীর ওয়ারীর স্বামীবাগে, এই বাড়িতেই শাহনাজ পারভীনকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে ভাড়া নিয়েছিলেন, সায়দাবাস বাস কাউন্টারে চাকরি করা সজীব হাসান।

সেই বাড়িতেই কথিত প্রেমিকার হাতে, নিঃশংসভাবে খুন।

সজীব ও পারভীনের সম্পর্ক নিয়ে ধোঁয়াশা আরও ঘণীভূত সজীবকে হত্যার পর। সজীবরের স্বজনরা মরদেহ নিতে এসে অপেক্ষায় ছিলেন, মিটফোট হাসপাতালের মর্গের সামনে।  
তারা জানান, ২০১১ সালে সজীব গ্রামের বাড়ী ঝিনাইদহে পারভীনকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে নিয়ে যান।

কিন্তু তাদের সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবার।

দুদিন আগে প্রায় ২০ ভরি গহনা, এক লাখ টাকা ও কয়েকটি মোবাইলসহ সজীবের বাড়িতে আসেন পারভীন।


তুচ্ছ কারণে কিশোরকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করলো ব্যান্ডেজ গ্রুপের সদস্যরা

নয়াপল্টনে রিজভীর নেতৃত্বে ফের মশাল মিছিল

সংগীতশিল্পী মিলাকে গ্রেপ্তারে খুঁজছে পুলিশ


বৃহস্পতিবার কলোহের এক পর্যায়ে, সজীবকে খুন করেন পারভীন। পরে বাঁচার জন্য স্বামীকে ফোন দেন। তার স্বামী পুলিশসহ গিয়ে ওই বাড়ী থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।

শুক্রবার দুপুরে পারভীনকে হাজির করা হয় আদালতে। সেখানে দেন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি। পরে কারাগারে পাঠানো হয় তাকে।

news24bd.tv নাজিম