বাস্তবে খেলাপী ঋণ ঢেড় বেশি

বাস্তবে খেলাপী ঋণ ঢেড় বেশি

Other

ব্যাংক খাতে খেলাপী ঋণ প্রায় ছয় হাজার কোটি টাকা কমে আসলেও স্বস্তিতে নেই ব্যাংকাররা। করোনা মহামারির কারনে ঋণ আদায়ে বছরব্যাপী ছাড় দেয়ার ফলে আটকে গেছে বড় অংকের অর্থ। এজন্য নতুন বছরের শুরু থেকেই ঋণ আদায়ে উঠেপড়ে লেগেছে ব্যাংকাররা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক যা হিসেব দিচ্ছে বাস্তবে খেলাপী ঋণ ঢেড় বেশি।

হিসেবের মারপ্যাচ দূরে রেখে তাদের পরামর্শ ঋণ আদায়ে এক হয়ে কাজ করার।  

কমেছে খেলাপী ঋণ। এমন খবর নিঃসন্দেহে স্বস্তির। তবে বাস্তবতা ভিন্ন।

করোনা মহামারিতে বিপর্যস্ত অর্থনীতি টেনে তুলতে কেউ কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হলেও তাকে খেলাপী হিসেবে দেখাতে পারেনি ব্যাংকগুলো।

এতে নতুন করে বাড়েনি খেলাপীর পরিমান। স্বপ্রণোদিত হয়ে কেউ কেউ রিশিডিউল করার ফলে ডিসেম্বর শেষে প্রায় ছয় হাজার কোটি টাকা কমে খেলাপী ঋণ দাঁড়িয়েছে ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা। যা মোট ঋণের ৭.৬৬ শতাংশ।  


বরিশালে ভূত আতঙ্কে নার্সিং ইন্সটিটিউটের ৪ ছাত্রী হাসপাতালে

নেত্রকোনায় খাবারের সন্ধানে এসে ধরা পড়ল চিতা বাঘের শাবক

গোনাহ থেকে মুক্তি লাভে যে দোয়া পড়তেন বিশ্বনবী

বড় ও নামি হাসপাতালে টিকা নিতে ভিড় বেশি


কেন্দ্রিয় ব্যাংকের হিসেবে বর্তমানে ব্যাংক খাতে মোট বিতরণকৃত ঋণের পরিমান ১১ লাখ ৫৮ হাজার কোটি টাকা। এক বছর ঋণ আদায় থমকে থাকলেও পরিচালন ব্যয় থেমে নেই। আবার নতুন করে ঋণ প্রদানেও নানা হিসেব নিকেশ কষতে হচ্ছে ব্যাংকারদের। সব মিলে ঋণের কিস্তি উদ্ধারে এখন মরিয়া ব্যাংক কর্তারা।   

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাগজে কলমে খেলাপী কম দেখাচ্ছে কেন্দ্রিয় ব্যাংক। প্রকৃতপক্ষে খেলাপী প্রায় সোয়া দুই লাখ কোটি টাকা।

খেলাপী উদ্ধারে বড় বাধা মামলা জট। ব্যাংক খাত নিয়ে কাজ করা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হলে অস্বস্তি কাটবে ব্যাংকগুলোর। সর্বোপরি ঋণ আদায়ে দৃঢ় রাজনৈতিক স্বদিচ্ছা প্রয়োজন বলেও মত বিশেষজ্ঞদের।

news24bd.tv আয়শা