করোনায় ধাক্কায় লোকসানে তিন প্রাইভেট এয়ারলাইন্স কোম্পানী

করোনায় ধাক্কায় লোকসানে তিন প্রাইভেট এয়ারলাইন্স কোম্পানী

Other

করোনার ছোবল থেকে রক্ষা পায়নি দেশীয় তিন প্রাইভেট এয়ারলাইন্স কোম্পানী। এরইমধ্যে এক বছর ধরে সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রিজেন্ট এয়ারওয়েজের। অন্যদিকে শত কোটি টাকা লোকসান গুনলেও যাত্রীদের আস্থা অর্জনে ফ্লাইট চালু রেখেছে ইউএসবাংলা। আর নভোএয়ারের দাবি আশি ভাগ দুরাবস্থা কাটিয়ে উঠতে পেরেছে তারা।

দেশীয় এয়ারলাইন্স গুলো রক্ষায় সরকার যেসব উদ্যোগ নিয়েছে তা যথেষ্ট না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

পরিত্যক্ত পড়ে আছে বন্ধ হয়ে যাওয়া বেসরকারি এয়ারলাইন্সের অকেজো উড়োজাহাজগুলো। যেখানে সর্বশেষ সংযোজন রিজেন্ট এয়ারওয়েজের উড়োজাহাজ। কোম্পানীটি করোনার শুরুতে দুইশো কোটি টাকা লোকসান গুণে এক বছর ধরে বন্ধ রেখেছে সব ধরনের কার্যক্রম।

রিজেন্টের সব কর্মকর্তারা চাকরি হারিয়েছেন সেই করোনার শুরতেই।  


পরমাণু সমঝোতায় ফিরতে আমেরিকাকে রাশিয়ার আহ্বান

আইএইএ-কে ইরানের চিঠি: ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রটোকল বন্ধ

আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয় যে চার তাসবিহ

আরো ২০ লাখ ডোজ টিকা আসছে


বাকি দুই যাত্রীবাহী এয়ারলাইন্সের মধ্যে ইউএস বাংলাই করোনাকালে সবচেয়ে বেশি ফ্লাইট পরিচালনা করেছে। প্রতি মাসে শত কোটি টাকা লোকসান গুনেছে। তারপরও যাত্রীদের আস্থা অর্জনে ফ্লাইট বন্ধ রাখেনি কোম্পানিটি। আর নভো এয়ার কর্তৃপক্ষের দাবি, আশি থেকে পঁচাশি ভাগ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছে তারা।

সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের তথ্য বলছে, বিদেশী এয়ারলাইন্সগুলোর সাথে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে গেল দুই দশকে প্রায় ডজন খানেক বেসরকারি এয়ারলাইন্স কোম্পানী বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের বেশিরভাগেরই অভিযোগ দুর্দিনে টিকে থাকার লড়াইয়ে তেমন কোন সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পায়নি তারা।

টিকে থাকার লড়াইয়ে সরকারের উদ্যোগ পর্যাপ্ত না থাকায় এমন হচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। অভ্যন্তরিন রুটে ফ্লাইট সংখ্যা বাড়িয়ে ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে বেসরকারি এয়ারলাইন্স কোম্পানীগুলো।

news24bd.tv আয়শা