মূলত কোকো গাছের বীজ থেকে চকোলেট তৈরি হয়। উনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে আধুনিক দক্ষিণ আমেরিকার প্রাচীন প্রাক-ওলমেক সম্প্রদায় কোকো পাউডার ব্যবহার করতো নানা ধরনের মিষ্টি, চকোলেট পানীয় তৈরি করতে।
ইউরোপীয়রা যখন আমেরিকা উপনিবেশ স্থাপন শুরু করে, ভ্রমণকারীরা চকোলেটের প্রথম সংস্করণটি স্প্যানিশ কোর্টে পাঠান, সেখানে চকোলেট রাতারাতি সকলের মন কাড়ে।
তখন থেকেই, সারা বিশ্ব জুড়ে চকোলেট তৈরি এবং চকোলেট দিয়ে আরও নানান ধরনের খাবারের সাথে মিশিয়ে পরীক্ষা করা হয়।
তবে চকলেট যে শুধু শরীরের ক্ষতিই করে এমন নয়। ডার্ক চকলেট পৃথিবীর সবচেয়ে উৎকৃষ্ট অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের উৎস।
ফলে এটি উচ্চ রক্ত চাপ কমিয়ে, ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে। হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে, হৃদপিণ্ডকে সচল রাখে।
প্রেমিক হতে হলে বিশ্বস্ত হতে হবে: প্রভা
মরুভূমিতে পথ হারিয়ে একই পরিবারের ৮ সদস্যের মৃত্যু
শিক্ষক রাজনীতির নোংরামীর চরম শিকার আমি
আমার বয়ফ্রেন্ড নিয়ে আমিও মজায় আছি : নাসিরের সাবেক প্রেমিকা
ডার্ক চকোলেট নিয়ে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ডার্ক চকোলেট হৃদপিণ্ডের রোগ হবার প্রবণতা কমিয়ে আনে এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে।
সুস্বাস্থ্যের জন্য চকোলেটের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। তবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত চকোলেট খাওয়া যাবে না। বাজারের সকল চকোলেট স্বাস্থ্যকর নয়। চকোলেট কেনার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
news24bd.tv / নকিব