৫০ কোটিরও বেশি ফলোয়ার আছে যে গাড়িটির

৫০ কোটিরও বেশি ফলোয়ার আছে যে গাড়িটির

অনলাইন ডেস্ক

সর্বশেষ এক ব্যক্তি গাড়িটি ২০০ কিলোমিটার বেগে চালিয়েছিলেন। এরপর আর কেউ গাড়িটি চালাতে সাহস পাননি। বলা হয়ে থাকে এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক গাড়ি। ব্রুটাস গাড়ি নামেই পরিচিত এটি।

বর্তমানে জার্মানির একটি প্রযুক্তিবিষয়ক মিউজিয়ামে রয়েছে গাড়িটি। যদিও গাড়ির ইঞ্জিন যাতে ঠিক থাকে তাই মাঝে মধ্যে রাস্তায় চালাতে বের করা হয়। তবে সবচেয়ে অবাক করা বিষয়টি হলো, এ গাড়িটি চলে বিমানের ইঞ্জিনে।

ব্রুটাসকে রাস্তায় চলার উপযোগী করতে ৮ বছর লেগেছে।

লায়ার ও মিউজিয়ামের অন্য সদস্যরা ১৯৯৮ সালে কাজ শুরু করেছিলেন। তখন এটি মিউজিয়ামের অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হয়। ১৯০৭ সালে মার্কিন ভিন্টেজ কার লাফ্রসের চেসিসে একটি ৪৭ লিটার এয়ারক্রাফট ইঞ্জিন বসান তারা।

জার্মানির টেকনিক মিউজিয়াম জিনসহাইম স্পায়ারের প্রধান হেরমান লায়ার বলেন, ইঞ্জিনটাকে ব্যবহার করতেই এটি গাড়িতে সংযুক্ত করা হয়। এর আগে কয়েকবার সংস্কারের কাজ শুরু করেও পিছিয়ে যায় আমরা। কারণ ইঞ্জিনটা আসলে বিমানের জন্য বানানো হয়েছিল। তাই প্রথমে ভয় হচ্ছিল, না জানি কেমন আচরণ করে!


ডার্ক চকলেটের পুষ্টিগুণ

অবশেষে জনসম্মুখে কিম জং উনের স্ত্রী

মরুভূমিতে পথ হারিয়ে একই পরিবারের ৮ সদস্যের মৃত্যু

আমার বয়ফ্রেন্ড নিয়ে আমিও মজায় আছি : নাসিরের সাবেক প্রেমিকা


গত ১৫ বছরে স্পায়ার শহরের একটি এয়ারফিল্ড ও একটি টেস্ট ট্র্যাকে নতুন রেকর্ড গড়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। তবুও কেউ এখনও বলতে পারেন না, গাড়িটা ঠিক কত জোরে চলতে পারে। হেরমান লায়ার বলেন, আপনি যত জোরে চালানোর সাহস করবেন, তার চেয়েও বেশি গতিতে গাড়িটি চলতে পারে।

বছরে একবার ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ব্রুটাসপ্রেমিরা জার্মানির স্পায়ার শহরে আসেন। কারণ তখন ব্রুটাসকে চলতে দেখা যায়। সামাজিক মাধ্যমে ব্রুটাসের ৫০ কোটিরও বেশি ফলোয়ার আছে।

news24bd.tv / নকিব