বিভিন্ন সহিহ হাদিসে সুরা কাহাফের ফজিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। বিশেষত, জুমার দিনে এ সুরা তেলাওয়াতের অনেক সওয়াবের কথা উল্লেখ রয়েছে। তেলাওয়াতকারীর জন্য সুরা কাহাফ জান্নাতে যাওয়ার নুর (আলো) হবে বলেও আলোচনা এসেছে। হজরত আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, যে ব্যক্তি সুরা কাহাফ যেমনভাবে নাজিল হয়েছে সেভাবে পড়বে, তার জন্য কিয়ামতের দিন সেটা নুর (আলো) হবে।
(শুয়াবুল ঈমান, হাদিস নং ২২২১)আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি সুরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করবে সে দাজ্জালের ফেতনা থেকে রক্ষা পাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৮০৯, আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৩২৩)
দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ 'জুমার’ দিনের গুরুত্ব
ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ শিরক
কবর আজাব থেকে বাঁচতে যে দুয়া বিশ্বনবি শিখিয়েছেন
দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ `জুমার’ দিনে যা করবেন
আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, যেমনভাবে নাজিল করা হয়েছে, সেভাবে যে ব্যক্তি সুরা কাহাফ পড়বে তার জন্য সেটা নিজের স্থান থেকে মক্কা পর্যন্ত আলো হবে এবং যে শেষ দশ আয়াত পড়বে, সে দাজ্জালের গণ্ডির বাইরে থাকবে এবং দাজ্জাল তার ওপর কোনোরূপ প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। (সুনানে নাসাঈ, হাদিস নং ১০৭২২)
বারা ইবনে আজিব (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, এক ব্যক্তি রাতে সুরা কাহাফ তেলাওয়াত করছিলেন। তার কাছে দুটি রশি দিয়ে একটি ঘোড়া বাঁধা ছিল।
নাওয়াস ইবনে সাময়ান (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে মহানবি (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি দাজ্জালকে পাবে, সে যেন সুরা কাহাফের শুরুর অংশ পড়ে। ’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ২৯৩৭; আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৩২১; তিরমিজি, হাদিস নং ২২৪১)
news24bd.tv/আলী