লাদাখ সীমান্তে গত জুন মাসে ভারতীয় বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে চার চীনা সেনা কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছিলেন, অবশেষ স্বীকার করল চীন। ঘটনার প্রায় আট মাস পর গত শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে চীনারা। নিহত সেনাদের মরণোত্তর পুরস্কারেও ভূষিত করা হয়েছে। খবর রয়টার্সের।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, শুক্রবার চীনা রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে নিহত চার সেনার নাম প্রকাশ করা হয়। তারা হলেন, চেন হংজুন, চেন ঝিয়াংরং, শিয়াও সিউয়ান এবং ওয়াং ঝুউরান। তবে তাদের পদবি সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।
চুক্তি লঙ্ঘন করে সীমানা অতিক্রমকারী ‘বিদেশি সেনার’ বিরুদ্ধে ‘ভয়াবহ লড়াইয়ে’ এ চার চীনা সেনা নিহত হন বলে রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়।
দেশের ব্যাংকসহ ১৯ সংস্থার ডাটা চুরি হ্যাকার গ্রুফের
ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ শিরক
কবর আজাব থেকে বাঁচতে যে দুয়া বিশ্বনবি শিখিয়েছেন
দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ `জুমার’ দিনে যা করবেন
নিহতদের মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। একজনকে ‘গার্ডিয়ান অব দ্য ফ্রন্টিয়ার হিরো’ খেতাব দেওয়া হয় এবং বাকি তিনজনকে প্রথম শ্রেণির সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
পশ্চিম হিমালয় অঞ্চলে গালওয়ানে ওই সংঘাতের জন্য চীন ও ভারত পরস্পরকে দায়ী করে থাকে। ওই ঘটনায় বিহার রেজিমেন্টের একজন কর্নেলসহ ভারতের ২০ সেনাসদস্য নিহত হয়। সেসময় ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, চীনের অন্তত ৪৩ জন নিহত হয়েছিল।
ঘটনার পর চীনা সরকারের মুখপত্র গ্লোবাল টাইমসের প্রধান সম্পাদক টুইট করে জানান, ‘চীনের সেনাও মারা গিয়েছেন। ’ আর রিপোর্টার ওয়াং ওয়েনওয়েন টুইট করে বলেন, ‘চীনের পাঁচজন সেনা মারা গিয়েছেন। আহত হয়েছেন ১১ জন। ’
তবে চীনের সরকার বা সেনার তরফ থেকে কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি তখন। এএনআই দাবি করেছিল, চীনের রেডিও ইন্টারসেপ্ট করে ভারতীয় সেনা জানতে পেরেছে অন্তত ৪৩ জন চীনের সেনা নিহত হয়েছে।
news24bd.tv/আলী