এটিএম শামসুজ্জামানের মৃত্যুতে চঞ্চলের আবেগঘন স্ট্যাটাস

এটিএম শামসুজ্জামানের মৃত্যুতে চঞ্চলের আবেগঘন স্ট্যাটাস

অনলাইন ডেস্ক

একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রখ্যাত অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামানের আর নেই। তার মৃত্যুতে সাংস্কৃতিক অঙ্গণে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী ছিলেন এটিএম শামসুজ্জামানের কাছের একজন অভিনেতা। একসঙ্গে করেছেন অনেক অভিনয়।

এ ছাড়া দুর্দান্ত কমেডি অভিনয়ও করেছেন তারা একসঙ্গে। সেই কাছের মানুষ এটিএম শামসুজ্জামানের চলে যাওয়া নিয়ে ফেসবুকে একটি ছবি দিয়ে আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন চঞ্চল চৌধুরী।  

 নিচে  চঞ্চল চৌধুরীর লিখাটি পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল, 
‘শেষ পর্যন্ত সত্যটা হলো.....
এটিএম ভাই চলে গেলেন....
আর হলো না দেখা....
কত সময়,কত স্মৃতি....
আবেগ তাড়িত হচ্ছি খুব....
অপার শ্রদ্ধা.....
শান্তিতে থাকুন আপন মানুষ এটিএম শামসুজ্জামান’

এর আগেও বরেণ্য অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামানের মৃত্যুর গুজব নিয়ে ফেসবুকে চঞ্চল চৌধুরী লিখেছিলেন, ‘এটিএম ভাই/এটিএম আংকেল। কখনো ভাই, কখনো আংকেল ডাকি।

সুস্থ হয়ে ফিরে আসুন তো আমাদের মাঝে। আপনার মুখে এ রকম হাসি দেখতে চাই। অনেক দুষ্টুমি করতে চাই আপনার সাথে। কথা বোঝেন নাই? আমাকে তো প্রায়ই বলতেন, বোঝো নাই মিয়া? আবার কবে বলবেন? খুব করে চাই। আবার বলতেন, তুমি মিয়া একটা ফাজিল। ’

প্রসঙ্গত, শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল সূত্রাপুরের নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বরেণ্য অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান।  


আন্ডারওয়ার্ল্ডে স্পর্শিয়া!

নগ্ন ভিডিও ছড়িয়ে তরুণীর দুই বিয়ে ভাঙ্গলেন ভণ্ড প্রেমিক

আন্দোলনের ভিডিও করায় দুই নারী সাংবাদিককে কারাদণ্ড

সুইমিং পুলে সৃজিত-মিথিলার ছবি ভাইরাল


 

কান্নাজড়িত কণ্ঠে কোয়েল আহমেদ বলেন, ‘আব্বা আর নেই। আব্বা আর নেই। শুক্রবার বিকেলে আব্বাকে বাসায় নিয়ে আসছিলাম। উনি হাসপাতালে থাকতে চাইছিলেন না। তাই বাসায় নিয়ে আসছিলাম। আমি রাত ২টা ৩০ মিনিটে আব্বার বাসায় আসছি। ’

অভিনেতা কখন মারা গেছেন জানতে চাইলে ‘জানি না’ বলেই আবারও অঝোরে কান্নায় ভেঙে পড়েন তার মেয়ে। বাবার আত্মার শান্তির জন্য দোয়া চেয়েছেন কোয়েল।  

এর আগে গত বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে পুরান ঢাকার আজগর আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল এটিএম শামসুজ্জামানকে। তার অক্সিজেন লেভেল কমে গিয়েছিল। হাসপাতালে ডা. আতাউর রহমান খানের তত্ত্বাবধানে ছিলেন জনপ্রিয় এ অভিনেতা।

এটিএম শামসুজ্জামানের চলচ্চিত্র জীবনের শুরু ১৯৬১ সালে পরিচালক উদয়ন চৌধুরীর বিষকন্যা চলচ্চিত্রে সহকারী পরিচালক হিসেবে। প্রথম কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন জলছবি চলচ্চিত্রের জন্য। ছবির পরিচালক ছিলেন নারায়ণ ঘোষ মিতা, এ ছবির মাধ্যমেই অভিনেতা ফারুকের চলচ্চিত্রে অভিষেক। এ পর্যন্ত শতাধিক চিত্রনাট্য ও কাহিনি লিখেছেন।  

news24bd.tv/আলী