বিয়ে ছাড়াই যে ব্যক্তির সঙ্গে ছয় মাস সংসার করে তামিমা!

বিয়ে ছাড়াই যে ব্যক্তির সঙ্গে ছয় মাস সংসার করে তামিমা!

অনলাইন ডেস্ক

নাসির-রাকিব ছাড়াও আরও একজনের সঙ্গে ৬ মাসের 'সংসার' করেছির তামিমা। এমটাই দাবি করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে করা রাকিবের সাধারণ ডায়েরি (জিডি) কপিতে।  তামিমা ছয় মাস যে ছেলের সঙ্গে সংসার করেছিল তার নামও জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার রাতে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি জিডি করেন রাকিব।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তারুজ্জামান ইলিয়াস।

জিডির নম্বর ১৩/২৬। এতে উল্লেখ আছে, ২০১১ সালে বিবাদীর সঙ্গে (তামিমা তাম্মি) বিয়ে করি। দাম্পত্য জীবনে আমাদের একটি মেয়ে রয়েছে।

বিবাদী অন্য এক ছেলের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ায়। ছয় মাস সংসার করার পর ফিরে আসে। আমার কাছে ক্ষমা চেয়ে বলেছিলেন, আর কোনও দিন এমন হবে না। মেয়ের দিকে তাকিয়ে আমিও তাকে ক্ষমা করে দেই। ১৪/২/২০২০ ছবি ভাইরাল হলে আমি জানতে পারি ক্রিকেটার নাসিরের সঙ্গে বিয়ে করেছেন তিনি।


নাসির-রাকিব ছাড়াও ৬ মাসের আরেটি 'সংসার' ছিল তামিমার!

নাসিরের বউয়ের গোপন তথ্য ফাঁস, ঠকলেন নাসির (ভিডিও)

কাদের মির্জাকে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি

অন্যের বউকে বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন নাসিরের সাবেক প্রেমিকা

নাসিরের প্রোফাইলে সিঙ্গেল ছবি


জিডি করার কারণ উল্লেখ করে রাকিব বলেন, সংসার জীবনে বিবাদীর কাছে অনেক টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার রাখা আছে। এমনকি আমাকে তালাকও দেননি। টাকা ও অলঙ্কার চাইলে বিবাদী আমাকে ক্ষতি করবে বলে হুমকি দিয়েছেন। আপাতত কোনও মামলা করবেন না বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

জানা যায়, তামিমা ছয় মাস যে ছেলের সঙ্গে সংসার করেছেন ওই ছেলের নাম অলক। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া অডিওতে এই ছেলের বিষয়েই কথা হয়েছে নাসির ও রাকিবের সঙ্গে।

এদিকে ১০ বছর আগে রাকিবের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তামিমার। নিকাহ নামায় উল্লেখ করা আছে ২০১১ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ৩ লাখ টাকা দেন মোহরে বিয়ে হয় তাদের।

তামিমার বিষয়টি ফেসবুকের মাধ্যমে সবার সামনে নিয়ে আসেন রাইসা ইসলাম বাবুনি। তিনি জানান, মো. রাকিব হাসানকে পারিবারিকভাবে চেনেন তিনি। তাকে সহায়তা করতে প্রমাণসহ সব কিছু পোস্ট করেছেন।

১৪ ফেব্রুয়ারি উত্তরায় একটি রেস্তোঁরায় দুই পরিবারের উপস্থিতিতে আকদ হয় নাসিরের। ১৭ ফেব্রুয়ারি তাদের হলুদে উপস্থিত হয়েছিলেন জাতীয় দলের হয়ে খেলা অনেকেই।

রাকিব পেশায় ব্যবসায়ী। তামিমা সৌদিয়া এয়ারলাইন্সে কেবিন ক্রু হিসেবে কাজ করেন। অলকের পরিচয় জানা যায়নি।

প্রতিবেদন প্রকাশ করা পর্যন্ত নাসিরের সঙ্গে যোগাযোগ করেও সাড়া পাওয়া যায়নি। তার বড় ভাই নাসিম হোসেন বলেছেন, সব কিছু নাসির নিজেই স্পষ্ট করবেন।

news24bd.tv / কামরুল