নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে কাদের মির্জা ও মিজানুর রহমানের সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত সাংবাদিক বুরহান উদ্দিন ওরফে মোজাক্কিরকের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার রাত আটটার দিকে তার পারিবারিক কবরস্থানে এ দাফন সম্পন্ন হয়।
এদিকে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার রাত ১১টায় জেলা প্রশাসক খোরশেদ আলম খান বলেছেন, এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে ইতিমধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউল হক মীর পৌর এলাকায় মাইকিং শুরু করেছেন।
এ সময় সব ধরনের সভা–সমাবেশ ও চারজনের অধিক জমায়েত নিষিদ্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন:
যে কারণে ইসলাম ছেড়ে ইহুদি ধর্মে কুয়েতের নারী কণ্ঠশিল্পী (ভিডিও)
প্রেমিকের ৫ খণ্ড মরদেহের পাশে বসে ছিলেন প্রেমিকা শাহনাজ
সূরা তাওবায় কেন ‘বিসমিল্লাহ’ নেই, কি বিষয়ে সূরাটি নাযিল
কুরআন শরিফ ছিড়ে গেলে ইসলামের নির্দেশনা কি?
সোমবার বসুরহাট পৌর এলাকায় নিজেদের মতো করে কর্মসূচি ডেকেছিল আওয়ামী লীগের বিবদমান দুটি পক্ষ। এর মধ্যে সাংবাদিক বুরহান উদ্দিন হত্যার ঘটনায় বেলা আড়াইটায় পৌর এলাকার রুপালি চত্বরে শোকসভা করতে চেয়েছেন পৌর মেয়র এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা।
একই স্থানে বেলা তিনটায় আগে থেকেই বিক্ষোভ সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের একটি অংশ।
এদিকে প্রশাসনের ১৪৪ ধারা জারির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছেন কাদের মির্জা। রোববার রাতে এই ঘোষণা আসার পরে তিনি এ নিয়ে ফেসবুকে লাইভ করেন।
ওই লাইভে তিনি অভিযোগ করেন, ইউএনও তাঁর (কাদের মির্জা) নির্ধারিত শোকসভা, প্রতিবাদ সভা ও মিলাদ-মাহফিল বানচালের উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলক এই পদক্ষেপ নিয়েছেন। তিনি তাঁর নেতা-কর্মীদের যাঁর যাঁর অবস্থানে সতর্ক থাকতে বলেছেন।
news24bd.tv তৌহিদ