অল্পের জন্য মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে বিমানে থাকা ২৩১ যাত্রী ও ১০ ক্রু। শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোর ডেনভারের বিমানবন্দর থেকে আকাশে ওড়ার কিছুক্ষণ পরই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে বিমানটি। তবে পাইলটের দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত বিস্ময়করভাবে বিমানটি জরুরি অবতরণ করতে সক্ষম হয়। খবর বিবিসি।
ডেনভারের আবাসিক এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে প্লেন থেকে পুড়ে পড়ে যাওয়া যন্ত্রাংশ।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়া হিসাবে, জাপান বোয়িং ৭৭৭ এর একই প্র্যাট ও হুইটনি ৪০০০ ইঞ্জিনের সাহায্যে সমস্ত বিমান সংস্থাগুলিকে এর আকাশসীমা এড়াতে বলেছে।
বোয়িং কম্পানিও জাপানের এই সিদ্ধান্তে সর্মথন জানিয়েছে। বোয়িং কম্পানি এরই মধ্যে ৭৭৭ মডেলের একই ইঞ্জন চালিত বিমানগুলো এখন বন্ধ রাখছে তদন্ত চলাকালীন।
মেয়েটা সিগারেট খাচ্ছে আর ড্রাইভ করছে পাশে বয় ফ্রেন্ড!
তৃতীয় সন্তানের বাবা হচ্ছেন সাকিব
ইউনাইটেডের ৩২৮ মডেলের বিমানটি হনলুলুর উদ্দেশ্যে রওয়া দেওয়া বিমানটির ডানপাশের ইঞ্জিনটি বিকল হয়ে পড়ে।
এজন্সি এরই মধ্যে বোয়িং ৭৭৭ এর একই প্র্যাট ও হুইটনি ৪০০০ ইঞ্জিনের অধিকতর তদন্তের জন্য নির্দেশনা দিয়েছে এই দুর্ঘটনার পরে।
এফএএ এর প্রশাসক স্টিভ ডিকসন এক বার্তায় বলেছেন, এই দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানের জন্য সমস্ত তথ্য আমরা পর্যালোচনা করছি।
প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে আমরা এই মডেলের বিমানের হলো ফ্যান ব্লেড গুলি আরো বিশি করে পরিক্ষা নিরীক্ষা করতে বলেছি।
এফএএ ইঞ্জিন ফার্ম এবং বোয়িংএর প্রতিনিধিদের সাথে মিটিং করছে। জাতীয় যোগাযোগ নিরাপত্তা বোর্ড প্রাথমিকভাবে তদন্ত করে দেখেছে যে ডানপাশের ইঞ্জিনটিই বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। যার মধ্যে দুটি ফ্যান ব্লেড ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে এবং অন্য ব্লেডটিও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।
তবে প্লেনের আসল বডির তেমন ক্ষতি হয়নি।
news24bd.tv/আয়শা