চ্যালেঞ্জের মুখে দেশের পোশাক খাত

Other

করোনার ধাক্কা সামলে যখন ঘুরে দাড়ানোর চেষ্টায় দেশের পোশাক খাত, তখন আবারো ইউরোপ-আমেরিকার বাজার থেকে অর্ডার বাতিলের তালিকায় নাম উঠেছে বাংলাদেশের।  

করোনার দ্বীতিয় ঢেউয়ের প্রভাবে ফের চ্যালেঞ্জে পড়েছেন পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। গত বছরের তুলনায় ৩০ ভাগ কম অর্ডার পাওয়ায় ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি কাজ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন এই খাতের লাখ লাখ পোশাক শ্রমিকও।  

রাজধানীর উত্তরার দক্ষিণখানের একটি কারখানার চিত্র এটি; যেখান থেকে তৈরি পোশাক যায় ইউরোপ-আমেরিকার বাজারে।

 

কারখানার মালিক জানান, স্বাভাবিক সময়ে আড়াই হাজার শ্রমিক কাজ করলেও করোনার প্রভাবে খুব একটা অর্ডার না আসায় এখন কাজ করছেন ১২শ কর্মী। গেল দুই মাস আগেও কিছু অর্ডার পেয়েছেন, কিন্তু তাও বাতিল হচ্ছে এখন। এমনকি করোনার শুরুতে তার অন্য আরেকটি কারখানা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। রফিকুল হক পরশ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ভার্সেটাইল ফ্যাশনস লিমিটেড।

দেশের অন্য পোশাক কারখানাগুলোর অবস্থাও প্রায় একই রকম। ফলে শুধু ব্যবসায়ীরা না, কাজ না থাকায় অনিশ্চিয়তায় পড়েছেন লাখ লাখ পোশাক শ্রমকিও।  

পোশাক তৈরি ও রপ্তানিকারকদে সংগঠন বিজিএমইএ বলছে, গেল ২০১৯-২০ অর্থ বছরে দেশের সবচেয়ে বড় এই রপ্তানি খাতে আয় হয়েছে ৩৪ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু করোনার প্রভাবে চলতি অর্থ বছরে তা কমে দাড়িয়েছে ২৯ বিলিয়ন ডলারে।


দলকে শুভকামনা জানিয়ে ঢাকা ছাড়লেন সাকিব

সুন্দরবন এক্সপ্রেসের বগি লাইনচ্যুত

মানুষ ভোট দিচ্ছে না, মানতে একেবারেই রাজি না আমি: সিইসি

সাকিব ৩ বছর আগেই টেস্ট খেলতে চায়নি : পাপন


করোনা মহামারির শুরুতে সরকার রপ্তানিখাতে ৫ হাজার কোটি টাকা প্রণদনা প্যাকেজ ঘোষণা করলেও ক্ষতি কাটিয়ে না উঠতেই ফের চ্যালেঞ্জে পড়েছে পোশাক খাত। তবে বিশ্বব্যাপি কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু হওয়ায় আশবাদি এই খাতের ব্যাবসায়ীরা।

news24bd.tv নাজিম

এই রকম আরও টপিক