বিরোধীতার রকমফের

বিরোধীতার রকমফের

Other

কেউ যদি এজেন্ডা নিয়ে কারো বিরোধিতা করে তার সাথে যুদ্ধটা নৈতিকতার মানদন্ডে বিচার করা যাবে না। এই এজেন্ডাবাজরা রাষ্ট্র ও সমাজের শত্রু। তারা বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের দ্বারা প্ররোচিত হয়ে দেশ বিরোধী অপকর্মে লিপ্ত হয়। এটাই তাদের পেশা, রুটি রুজির পথ।

কিন্তু কেউ যদি আদর্শগত কারণে বিরোধিতা করেন তার সাথে যুদ্ধটা আদর্শিকই হওয়া উচিত। আদর্শিক যুদ্ধের মধ্যে দিয়েই রাষ্ট্র এগিয়ে যাবে। সমাজ আরও বেশি শিক্ষিত হবে।  

আবার আরেকগ্ৰুপ আছেন, যারা “সবসময় সব সরকার”এর দোষত্রুটি তুলে ধরেন।

তাদের অবস্থা দেখলে মনে হবে তারা বিরোধী পক্ষের চেয়েও কট্টর। খুব শক্তভাবে কথা বলেন কারণ তাদের নৈতিকতার ভিত্তিটা অনেক শক্ত। তারা বিরোধিতা করেন আবার সরকারের ভালো কাজের পক্ষেও কথা বলেন। যা যেকোনো রাষ্ট্রের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কেউ বিপথে গেলে তারা সেখানে একটা ঝাকুনি দিয়ে সঠিক পথে রাখার চেষ্টা করেন। তাদেরকে রাষ্ট্রের প্রয়োজনেই দরকার।  

দেশের সবাই আপনার আমার পক্ষের হবে না। কারণ সবাই একই আদর্শের মানুষ না। বিপক্ষ গ্ৰুপ থাকবেই। এখন কে কোন কারণে বিরোধীতা করেন তা বিশ্লেষণের দাবি রাখে। সবার ক্ষেত্রে একরকমের প্রতিক্রিয়া হওয়া উচিত নয়।


স্কুল-কলেজ যদি ৩০ মার্চ খুলে, বিশ্ববিদ্যালয় কেন ২৪ মে?

চরমোনাই মাহফিল থেকে ফেরার পথে দুই নৌকা ডুবি

রমজান মাসেও খুলা থাকবে স্কুল-কলেজ: শিক্ষামন্ত্রী

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আগুন


লেখক মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর ঘটনায় কারা কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের গাফিলতি ছিল কি না, তা খুঁজে বের করে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মজার বিষয় হচ্ছে, যারা জেল খানায় জাতীয় চার নেতা হত্যাকাণ্ডের সমর্থনে কথা বলেন এবং হত্যাকারীদের আদর্শকে লালন করেন তারাও এখন সোচ্চার।

(ফেসবুক থেকে)

news24bd.tv কামরুল