দেখবার মতো চোখ থাকলে সাংবাদিকদের বিষন্নতা আঁচ করা যায়

দেখবার মতো চোখ থাকলে সাংবাদিকদের বিষন্নতা আঁচ করা যায়

Other

বাংলাদেশের সাংবাদিকরা যে তাদের পেশা নিয়ে বিষন্নতায় ভোগেন-এটা জানার জন্য কোনো গবেষণা বা জরিপের দরকার আছে কি? যে কোনো নিউজরুমের এক পাশে দাঁড়িয়ে কর্মরত সাংবাদিকদের দিকে একবার চোখ ঘুরিয়ে আনলেই তো সেটা টের পাওয়ার কথা। অবশ্য দেখবার মতো চোখ থাকলেই কেবল সেই বিষন্নতা আঁচ করা যাবে।

যে সংবাদকর্মীর (সবার কথা বলছি না, ব্যতিক্রম হয়তো আছে, তাদের বাদে) দিনের ২৪ ঘণ্টার ২২ ঘণ্টা কাটে মাথার উপর থাকা ‘অমুক ভাই, তমুক আপা’কে কীভাবে সন্তোষ্ট রাখা যায়, কীভাবে তাদের সুনজরে থাকা যায়, সেই চেষ্টায়, তার প্রসন্ন সময় কাটাবেন কীভাবে! ব্যক্তিগত জীবন বাদ দিলাম, তার যে চাকরি, সাংবাদিকতা- সেটা নিয়েই তো তার ভাবার সুযোগ থাকে না।


আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, ধরা ২০ নারী

চুমু দিয়ে নারীদের সব রোগ সারিয়ে দেন ‘চুমুবাবা’

বুবলিকে ধাক্কা দেওয়া গাড়িটি ছিল ব্ল্যাক পেপারে মোড়ানো, ছিল না নম্বর প্লেট

অস্ত্রের মুখে ছাত্রীকে বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণের পর দফায় দফায় ধর্ষণ


নিউজ রুমের নেতাদের প্রধান কাজ হচ্ছে- কর্মী গড়ে তোলা, কর্মীকে এগিয়ে দেওয়া।

নিউজ রুমে নিউজ রুমে সংবাদ কর্মীর জীবনকে তটস্থ করে দিতে ব্যস্ত থাকা ’নিউজ রুম লিডারদের’ প্রাধান্য থাকলে সাংবাদিকদের মানিসক বিষন্নতার দিকে এগিয়ে যাওয়া ছাড়া কি-ই বা করার থাকতে পারে! এটিই যে মিডিয়ার একমাত্র চিত্র, তা নয়। কিন্তু এই সংখ্যাটা কতো শতাংশ সেটা বিবেচনায় নিতে পারলে সাংবাদিকদের অনেক সমস্যারই সমাধান হয়ে যায়। অন্তত মানসিকভাবে সুস্থ থাকার পরিবেশ তৈরি হয়।

news24bd.tv তৌহিদ