সরকারের একজন উচ্চপদস্থ স্পিন ডক্টর, যিনি সম্প্রতি উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রা করেছেন, তিনি কয়েক বছর আগে এই গুজবটা ছড়ান যে, আমি বর্তমান সরকারের সুবিধাভোগী, আরেফিন স্যার আমাকে চাকরি ‘দিয়েছেন’, কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাসা না পেয়ে আমি তার ও সরকারবিরোধিতা শুরু করি এবং এখনও করেই যাচ্ছি।
বিষয়টা মাঝে মাঝেই দেখি সামনে আসে, আজও অন্যের এক পোস্টে দু’জন আনলো।
বোঝা যাচ্ছে, এই ধারণাটা সহমত বাজারে প্রতিষ্ঠিত। তাদের ব্যাপারে কিছু বলার নেই, কিন্তু কিছু অ-সহমত মানুষ এগুলো পড়ে বিভ্রান্ত হতে পারেন, তাই আমি আমার চাকরির ইতিহাস ও ঢাবির বাসা পাওয়া না-পাওয়ার ইতিহাস এখানে জানাচ্ছি।
মূলত ওই পোস্টে যা লিখেছি, তাই এখানে জানাচ্ছি।আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, ধরা ২০ নারী
চুমু দিয়ে নারীদের সব রোগ সারিয়ে দেন ‘চুমুবাবা’
বুবলিকে ধাক্কা দেওয়া গাড়িটি ছিল ব্ল্যাক পেপারে মোড়ানো, ছিল না নম্বর প্লেট
অস্ত্রের মুখে ছাত্রীকে বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণের পর দফায় দফায় ধর্ষণ
মেয়েকে তুলে নিয়ে মাকে রাত কাটানোর প্রস্তাব অপহরণকারীর
নাসির বিয়ে করেছেন আপনার খারাপ লাগে কেন?
কেউ আমাকে চাকরি ‘দেয়নি’, নিজ যোগ্যতায় চাকরি পেয়েছি। তখন রেজাল্ট অনুযায়ী চাকরি হতো, এখনকার মতো পচন শুরু হয়নি, এখন দাস বানিয়ে রাখার জন্য অনেককে চাকরি ‘দেওয়া হয়’। তাই ‘দেওয়া’র বাইরে যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি হতে পারে, সহমত বাজারে এমন ধারণা নাই মনে হয়।
ঢাবিতে হাউস টিউটর হবার পরে যখন দেখি বাসা পাচ্ছি না, পদত্যাগ করি ১৮ মাসের মাথায়। এরপর বাইরে বাইরেই ছিলাম। এরপর পুলের বাসা হয়েছে, ২০১৩ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসাতেই ছিলাম। এখানেও কোনো সুবিধার ব্যাপার ছিল না। প্রয়োজনীয় পয়েন্ট ছিল বলেই পেয়েছি।
বলা বাহুল্য, আমার সক্রিয়তা-অবস্থান লেনদেনভিত্তিক নয়, আদর্শভিত্তিক।
news24bd.tv তৌহিদ