একটা বিষয় পরিষ্কার, যারা বাধ্য না হলে, বেকায়দায় না পরলে স্বেচ্ছায় মাস্ক ব্যবহার করেন না, তারা করোনার টিকা নেবার আগ্রহও দেখাবেন না। এতে কোনও সন্দেহ নেই।
টিকাগ্রহীতার সংখ্যা সাতদিন আগেও আশাব্যঞ্জক ছিল। কিন্তু গত সাতদিনে টিকাগ্রহীতার সংখ্যা বাড়েনি বরং ক্রমশ কমছে।
সামনের একমাসে বাড়বে সে ভরসা করা বোকামি।সেক্ষেত্রে টিকার প্রথম চালানের মেয়াদ (২৪ এপ্রিল) শেষ হবার আগে, এখুনি টিকাগ্রহণের বয়সসীমা ৪০ বছরের নীচে নামিয়ে আনা জরুরি। এই বয়সসীমা ২৫ বা ২০ করলে ক্ষতিতো নাই। নাকি আছে?
আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, ধরা ২০ নারী
চুমু দিয়ে নারীদের সব রোগ সারিয়ে দেন ‘চুমুবাবা’
বুবলিকে ধাক্কা দেওয়া গাড়িটি ছিল ব্ল্যাক পেপারে মোড়ানো, ছিল না নম্বর প্লেট
অস্ত্রের মুখে ছাত্রীকে বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণের পর দফায় দফায় ধর্ষণ
মেয়েকে তুলে নিয়ে মাকে রাত কাটানোর প্রস্তাব অপহরণকারীর
নাসির বিয়ে করেছেন আপনার খারাপ লাগে কেন?
আমার পরিচিত অনেকেই আছেন যাদের বয়স ৪০ হয়নি অথচ টিকা নিতে আগ্রহী।
পাশাপাশি সরকারি, আধাসরকারি চাকরিজীবীদের টিকা গ্রহণ বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র জারির সময় হয়েছে। আমার পর্যবেক্ষণ বলে, এখনও মোট সরকারি কর্মচারীদের ৫০ শতাংশও টিকা নেয়নি। বাধ্য না করলে তারা নেবেও না।
সরকারি কর্মচারী যারা টিকা নেবেন না তাদের শারীরিক সমস্যা থাকতেই পারে। সে ক্ষেত্রে তাদের স্বাস্থ্যগত কারণ দেখাতে হবে এবং স্ব স্ব জেলার সিভিলসার্জনের কাছ থেকে তাদের টিকা নেবার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির বিষয়ে প্রত্যয়নপত্র আনতে হবে।
কথা পরিস্কার,অর্থ এবং দুষ্প্রাপ্য টিকার অপচয় করা যাবে না, আর কিছু অসচেতন, কুসংস্কার আচ্ছন্ন, অপপ্রচারে বিশ্বাসী মানুষের অর্থহীন অনাগ্রহের খেসারত সচেতন মানুষের ঘারে ফেলা যাবে না।
সাইফুদ্দিন আহমেদ নান্নু'র ফেসবুক থেকে নেওয়া
news24bd.tv তৌহিদ