স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে ফার্মেসীগুলোকে আইনের আওতায় আনতে হবে

স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে ফার্মেসীগুলোকে আইনের আওতায় আনতে হবে

Other

লাইসেন্স বা সার্টিফিকেট কোনোটিই নেই, তবুও ডাক্তার। ফার্মেসী খুলে দিচ্ছেন চিকিৎসা সেবা-প্রেসক্রিপশন সবই। রাজধানীর আশপাশের প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে এমন চিত্র যত্রতত্র। এছাড়া ওটিসি তালিকার বাইরে ওষুধ কিনতে গেলে, প্রেসক্রিপশন নেয়ার নিয়ম থাকলেও তা মানছে না ক্রেতা-বিক্রেতা কেউই।

 

রোগ নিরাময়ে ওষুধ গুরুত্বপূর্ণ। তাই ওষুধ ক্রয় ও গ্রহণে রয়েছে সুনির্দিষ্ট নীতিমালাও। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর, ওটিসি বা ওভার দ্যা কাউন্টার তালিকাভুক্ত ওষুধ বিক্রিতে কোনো প্রেসক্রিপশনের বাধ্যবাধকতা না রাখলেও বাকি ওষুধ বিক্রিতে প্রেসক্রিপশন জরুরী করেছে।

news24bd.tv

আর যারা ওষুধ বিক্রি করবেন তাদেরও সার্টিফিকেট ও দোকান লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করেছে অধিদপ্তর।

কিন্তু কতটা মানা হচ্ছে এসব নিয়ম বা আইন?


‘চুম্বন বা অন্তরঙ্গ দৃশ্যয়নের আগে একান্তে সময় কাটাই’

শেবাগ-শচিনের জুটিই হারিয়ে দিল বাংলাদেশকে

মন্ত্রী ও বিধায়ককে বাদ দিয়ে প্রার্থী চূড়ান্তে মমতার চমক!

শনিবার ঢাকার যে এলাকায় যাবেন না


সাভারের রাজফুল বাড়িয়া এলাকা। সন্ধ্যার পর রোগীতে ঠাসা ফার্মেসীগুলো। একজন প্রাথমিক চেকআপে ব্যস্ত। জিজ্ঞেস করতেই জানা গেলো, তিনি একটি কোম্পানীর কর্মচারী।

ড্রাগ লাইসেন্সও দেখাতে পারেনি ফার্মেসীটি। অথচ বিক্রি করছেন সব ওষুধই। পাশের আরেক ফার্মেসীরও একই অবস্থা। সার্টিফিকেট না থাকলেও তিনি রীতিমত ডাক্তার পরিচয় দেন। ১০ বছরের ফার্মেসীর নেই কোনো লাইসেন্সও।

একই চিত্র নারায়ণগঞ্জের এই ফার্মেসীর। ছিলেন কর্মচারী। এখন নিজেই ফার্মেসী খুলে বনে গেছেন বড় ডাক্তার। রাজধানীতেও মেলে এমন অনিয়মের নানা চিত্র। শাহবাগের এই ফার্মেসীগুলোতেও ওটিসি তালিকার বাইরেও প্রেসক্রিপশন ছাড়া হরহামেশা বিক্রি করছে ওষুধ।

দেশে রেজিষ্ট্রার্ড ফার্মেসীর সংখ্যা যা আছে তার চেয়ে ঢের বেশি আছে অনুনোমোদিত ফার্মেসী। তাই স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে মানুষকে বাঁচাতে ফার্মেসীগুলোকে আইনের আওতায় এনে সঠিক ব্যবস্থাপনায় ফিরিয়ে আনার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
news24bd.tv/আয়শা