বাংলাদেশের জন্য টিকার বিকল্প সংস্থান হতে পারে জনসন এ্যান্ড জনসন্স

বাংলাদেশের জন্য টিকার বিকল্প সংস্থান হতে পারে জনসন এ্যান্ড জনসন্স

Other

বর্তমানে সারা দেশে দেয়া হচ্ছে করোনার টিকা। অর্কফোর্ড অ্যাস্ট্রোজেনেকার এই টিকা তৈরি করছে পৃথিবীর বৃহৎ টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিরাম ইনিস্টিটিউট। শুধুই সিরামের টিকা কেন কিনছে বাংলাদেশ। অন্যান্য টিকার বেলায় সমস্যা কোথায়।

বর্তমান টিকার বাজার ও দেশের সক্ষমতার বিবেচনায় আর কি কি টিকা আসতে পারে বাংলাদেশে? 

অক্সফোর্ড এ্যাস্ট্রজেনেকার টিকা কোভিড শিল্ড। যা উৎপাদন করছে বিশ্বের বৃহৎ টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিরাম ইনিস্টিটিউট। ৭ ফেব্রুয়ারী থেকে সারাদেশে এই টিকা দেয়া হচ্ছে।

বর্তমান বাজারে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত যেসব টিকা রয়েছে তার সংরক্ষণ পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, এমআরএনএ প্রযুক্তিতে প্রস্তুতকৃত টিকা ফাইজার ও মর্ডানা সংরক্ষন করতে হবে মাইনাস ৭০-৮০ ডিগ্রি তাপমাত্রায়।

যা বাংলাদেশের ইপিআই কোল্ড চেইনের থেকে অনেক গুন বেশী।


নামাজের গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত সমূহ

সূরা মুহাম্মদের বিষয়বস্তু ও মূল বক্তব্য

আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ

একদিন পরই সুর পাল্টালেন এমপি একরাম


অন্যথায় সিরামে কোভিড শিল্ড মাইনাস দুই থেকে সাত ডিগ্রি তাপমাত্রায় সংরক্ষণ সুবিধার করনে এটিই বাংলাদেশের জন্য আদর্শ টিকা।

তবে সম্প্রতি আশা জাগাচ্ছে এক ডোজের টিকা জনসন এ্যান্ড জনসন্স। সম্প্রতি এই টিকা অনুমোদন পাওয়ায় বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খরচ ও সংরক্ষণ, দুটোই সুবিধাজনক হওয়ায় বাংলাদেশের জন্য টিকার বিকল্প সংস্থান হতে পারে এটি।

এক ডোজের এই টিকা পেতে এরই মধ্যে প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করেছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। তবে আশানুরুপ ফল এখনও পাওয়া যায়নি।

এছাড়াও রাশিয়ার স্পুটনিক ফাইভসহ চিনের আরও একটি টিকা নিয়েও ভাবছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ।

news24bd.tv আয়শা