দুর্গম চরে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল কিছুটা স্বাচ্ছন্দ্য

Other

দুর্গম চর। বাহন বলতে এতদিন ছিল শুধু গরু-মহিষের গাড়ি। তবে গেল কয়েক বছর ধরে এই চরে মানুষের বাহনের অন্যতম ভরসা ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল। চোরাচালান ছেড়ে যুবকরা মোটরসাইকেল ভাড়ায় চালিয়ে সৎ পথে চালাচ্ছেন তাদের সংসার।

 

রাজশাহী নগরী থেকে বিশাল জলরাশি পাড়ি দিয়ে ওপারে উঠতেই চোখে পড়বে বিস্তীর্ণ চর। কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ চরের পর মাঝারদিয়াঢ় গ্রাম। যেখানে বাস প্রায় ১৩ হাজার মানুষের।


পশ্চিমবঙ্গের কাছে পর্যাপ্ত পানি থাকবে তখন তিস্তা চুক্তি: মমতা

যে দোয়া পড়লে বিশ্ব নবীর সঙ্গে জান্নাতে যাওয়া যাবে!

খুলনায় সওজ কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি, ক্ষোভ

৭ই মার্চের অনুষ্ঠান থেকে বেড়িয়ে গেলেন অথিতিরা


তাদের যাতায়াতের জন্য কিছুদিন আগেও ছিল না কোনো যানবাহন।

গ্রামের উদ্যমী যুবকরা এগিয়ে এসেছেন। এখন আর পায়ে হাঁটতে হয় না। নদী তীর থেকে চর পাড়ি দিচ্ছেন ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলে চেপে।  

 চরে আয় রোজগারের তেমন সুযোগ নেই। তাই কিস্তিতে মোটরসাইকেল কিনে সারাদিন ভাড়ায় চালান এই যুবকরা। তবে পাকা সড়ক না থাকায় এখনো পিছু ছাড়েনি দুর্ভোগ। আছে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও।  

এক সময় এখানকার অধিকাংশ যুবক চোরাচালানে যুক্ত ছিলেন। এখন সেই পথ ছেড়ে নিজেরাই আয়ের নতুন পথ বের করেছেন। তবে ধুলাবালির এই রাস্তায় চলতে গিয়ে তারা আছেন মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে।   বজলে রেজবি আল হাসান মুঞ্জিল, চেয়ারম্যান, হরিপুর ইউপি
 
দুর্গম চরে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল এনেছে কিছুটা স্বাচ্ছন্দ্য। এখন তারা যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি চান।

news24bd.tv / কামরুল