প্রাচীরঘেরা একটি জমিতে গাঁজার মত দেখতে কিছু গাছের খোঁজ পায় পুলিশ। গাঁজা গাছ রোপণের জন্য সন্দেহভাজন হিসাবে জায়গার মালিক ও তার ছেলেকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হলেও সুনির্দিষ্ট প্রমাণের অভাবে পুলিশ তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। কিন্তু বাগানটি থেকে নমুনা সংগ্রহের করে তা অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ল্যাবে পরীক্ষার পর গাছগুলো গাঁজার বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
সাভারের আশুলিয়ায় প্রাচীরঘেরা একটি জমিতে সন্ধান এসব গাঁজা গাছের সন্ধান পায় পুলিশ।
প্রাথমিক সন্দেহের পর গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আশুলিয়ার খেজুরবাগান মোল্লা বাড়ি গলির সোহেল হোসেনের মালিকানাধীন প্রাচীরঘেরা ওই স্থানটি পুলিশ নজরদারিতে রাখে। পুলিশ যখন গাছগুলো গাঁছা বলে নিশ্চিত হয় তথক্ষণে বাড়ির মালিক ও ছেলে আত্মগোপনে চলে যায় বরে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছেও বলে জানায় পুলিশ।
সমালোচনা আমাদের কাজের সফলতা : কবীর চৌধুরী তন্ময়
সাধ্যের মধ্যে ৮ জিবি র্যামের রেডমি ফোন
কমেন্টের কারণ নিয়ে যা বললেন কবীর চৌধুরী তন্ময়
সিআইডি ল্যাবের রিপোর্টের ভিত্তিতে সোমবার (৮ মার্চ) দুপুরে গাঁজা গাছগুলো কেটে জব্দ করেছে পুলিশ।
তিনি বলেন, গত সোমবার গাঁজা সদৃশ গাছের স্যাম্পল (নমুনা) পরীক্ষার জন্য ঢাকার সিআইডি ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল।
গতকাল (রোববার ৭ মার্চ) রিপোর্টে সেগুলো গাঁজা বলে নিশ্চিত হই। পরে রাতে বাগানের মালিক সোহেল হোসেন ও তার ছেলেকে আসামি করে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আজ (সোমবার) সকালে গাঁজার গাছগুলো কেটে জব্দ করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি (শনিবার) সন্ধ্যা ৭টার দিকে আশুলিয়ার খেজুরবাগান মোল্লা বাড়ি গলি এলাকায় সোহেল হোসেনের জমিতে গাঁজা চাষের অভিযোগ পেয়ে পুলিশ অভিযান চালায়। এরপর থেকেই বাগানটি নিজেদের হেফাজতে রেখেছিল পুলিশ।
news24bd.tv/আলী