সাভারের কল-কারখানার নেই নিজস্ব বর্জ্য শোধনাগার

অনলাইন ডেস্ক

বেশিরভাগ কল-কারখানার নিজস্ব বর্জ্য শোধন ব্যবস্থা নেই সাভারে। রাজধানীর অদূরে এসব কারখানা থেকে বর্জ্য কিংবা দূষিত পানি সরাসরি ফেলা হচ্ছে নদী বা খালে। এতে শুধু দীর্ঘ মেয়াদে পরিবেশ দূষণই হচ্ছে না, ক্ষতি হচ্ছে ফসল ও মাছের। জনবল সংকট ও রাজনৈতিক জটিলতায় কারখানাগুলোয় অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হয় না  বলে জানিয়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।

 

পাইপ লাইন দিয়ে গড়িয়ে পড়া এসব পানি সরাসরি কারখানা থেকে আসছে। পরিবেশ আইন অনুযায়ি এসব পানি পরিষ্কার হয়ে খাল-নদীতে মেশার কথা থাকলে তা একেবারেই মানা হচ্ছে না সাভারে। শত শত কারখানা এখানে চলছে কোনো ইফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট-ইটিপি ছাড়াই। অথচ একসময় এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে থাকার ঘোষণা ছিলো সরকারেরও।


মোংলা বন্দরে কমছে গাড়ি আমদানি, বাড়ছে রাজস্ব

মাদারীপুরে দুই শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ৩ লাখ টাকা

পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ছয়জনকে পদায়ন

বাড়ির আধা কি.মি. দূরে বাঁশঝাড়ে ছাত্রের মরদেহ


সাভারের বংশী নদী ও বিভিন্ন খাল এসব দূষিত বর্জ্য ফেলার মূল জায়গা হয়ে উঠেছে। কারখানাগুলো খরচ কমাতে বর্জ্য শোধন করে না বলে জানান স্থানীয়রা।

নদীর পানিতে মিশে এসব দূষিত পদার্থ মাছের প্রজনন ও বৃদ্ধি ব্যাহত করছে। এছাড়া এই পানি সেচকাজে ব্যবহারের ফলে ধান ও অন্যান্য সবজির ফলনও কম হচ্ছে বলে জানান কৃষক।

কারখানাগুলোয় অভিযান চালাতে রাজনৈতিক সমস্যায় পড়তে হয় বলে জানান পরিবেশ কর্মকর্তা। তবে শিগগির এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর।

ইটিপি বাস্তবায়নে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সদিচ্ছাই সবচেয়ে জরুরি বলে মনে করেন পরিবেশ রক্ষা আন্দোলনে যুক্ত সাভারের সচেতন নাগরিকরা।

news24bd.tv তৌহিদ