বসুরহাটে ১৪৪ ধারা জারি ; তদন্তের পর সাংগঠনিক ব্যবস্থা

নিজস্ব প্রতিবেদক

থমথমে বসুরহাট। চলছে ১৪৪ ধারা। জনমনে আতঙ্ক। এখন পর্যন্ত পুলিশের হাতে আটক হয়েছে ২৮ জন।

এই বাস্তবতায়, আলাউদ্দিন হত্যার দায় একে অন্যের ওপর চাপাচ্ছেন মেয়র কাদের মির্জা এবং সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল। তবে, আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীন কোন্দলের বলি হতে চান না স্থানীয়রা। তাই পুলিশ বলছে, বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতায় তারা।  

মঙ্গলবার নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাটে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে আলাউদ্দিন নামে এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত হন।

এ ঘটনায় আহত হন কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসিসহ ৩০ জন। আহতের মধ্যে ১৩ জন গুলিবিদ্ধ। পৌর মেয়র আব্দুল কাদের মির্জা এবং সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ এড়াতে, ১৪৪ ধারা জারি করে স্থানীয় প্রশাসন।


সিমপ্যাথি আদায়ের চেষ্টায় নাটক করছে মমতা: বিজেপি

মমতার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন, রিপোর্ট চাইল নির্বাচন কমিশন

মমতার মাথায়, কপালে এবং পায়ে চোট, আনা হচ্ছে কলকাতায়

হবু শ্বশুরকে আউট করে লজ্জায় পড়ে গেলেন শাহীন আফ্রিদি (ভিডিও)!


আলাউদ্দিন হত্যার দায়সহ অস্ত্রের রাজনীতির জন্য একে অন্যকে দোষারোপ করছেন মির্জা কাদের ও বাদল।

পুরো বসুরহাটে থমথমে পরিস্থিতি। দোকান-পাট বন্ধ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ঘন ঘন টহল। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজনকে আটকও করেছে পুলিশ। তবে, পৌরসভা নির্বাচন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত, অস্থিরতা কোম্পানিগঞ্জের রাজনীতিতে। স্থানীয়রা এর অবসান চান।

স্থানীয়রা বলছেন, স্থানীয় সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রের দায়িত্বশীলদের এখনি সক্রিয় হওয়া উচিত। না হলে হয়তো আরো প্রাণ ঝরবে।

news24bd.tv / কামরুল