মঙ্গল গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল কিনা তা জানতে সেখানে অনুসন্ধান চালাচ্ছে নাসার আলোচিত মহাকাশযান পারসিভারেন্স। এরই মধ্যে গ্রহটি থেকে ছবি ও ভিডিও পাঠানো শুরু করেছে এটি। সেখান থেকে মাটি ও পাথরের যেসব ছবি পাঠানো হয়েছে, তা তুরস্কের একটি হ্রদের মাটি ও পাথরের সঙ্গে মিলেছে।
তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের একটি হ্রদের নাম সালদা।
পানির রংয়ে মিল থাকায় এটি ‘তুরস্কের মালদ্বীপ’ নামেও পরিচিত। বিজ্ঞানীরা বলছেন, পারসিভারেন্স মঙ্গলের যে জায়গায় অবতরণ করেছে, সেই জেজেরো বেসিনের মাটি ও খনিজ আর তুরস্কের সালদা হ্রদের মাটি ও খনিজ একরকম।বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, সালদা হ্রদের মাটি ও খনিজের সঙ্গে মঙ্গলের মাটি ও খনিজের মিলের বিষয়টি মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্বের একটা ইঙ্গিত হতে পারে। সালদার মাটি ও খনিজের নমুনা গবেষণায় খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
আরও পড়ুনঃ
হাসপাতাল চত্বরে রেলিং ও গাছে উঠে মমতার কর্মীদের বিজেপি বিরোধী স্লোগান
প্রিয়াঙ্কাকে জীবনসঙ্গী করার গোপন রহস্য জানালেন নিক
নুসরাতের বুকে নতুন ট্যাটু, কী লেখা আছে জানতে ব্যাকুল ভক্তরা
২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র এবং তুরস্কের বিজ্ঞানীদের একটি দল সালদা হ্রদ নিয়ে কাজ করেন। তখন সংগ্রহ করা তথ্যই হ্রদটির সঙ্গে মঙ্গলের মিলের কথা জানাচ্ছে।
দুই গ্রহের মাটি ও খনিজ পদার্থের মিল মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্ব সম্পর্কে আশাবাদী করলেও বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে এখনো অনেক বাকি।
news24bd.tv / নকিব