গোমূত্র দিয়ে গোসল হতে মাথা ধোয়া..

গোমূত্র দিয়ে গোসল হতে মাথা ধোয়া..

অনলাইন ডেস্ক

ভারতে ভগবান রুপে পুজো করা হয় গরুকে। আর গোমূত্র ভারতীয়রা ব্যবহার করে রোগমুক্তি কিংবা পাপমোচনের জন্য। করোনাকালে গোমূত্র নিয়ে ভারতের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও হয়েছে  খবরের শিরোনাম।   ভারতীয় উপমহাদেশে অনেক আদিবাসী গোষ্ঠী রয়েছে।

যাদের ভাষা, সংস্কৃতি কোনো কিছুর সঙ্গেই মিল নেই ভারতের। এ যেন আলোর নিচে আঁধার। ভারতীয় ওই বিশেষ শ্রেণির মতো আরও এক ক্ষুদে নৃগোষ্ঠিী রয়েছে মিশরে।

এই জাতির নাম ডিংকা।

নীলনদের তীরবর্তী অঞ্চলে বাস করে এরা। পশুচারণ করাই এদের জীবিকার মূল উৎস। এরা নিজেদের মুয়োজ্যাং নামেও পরিচয় দেয়। এরা যাযাবর জাতি।

ডিসেম্বর থেকে প্রায় এপ্রিল মাস পর্যন্ত নিজেদের বসতি ছেড়ে পশুদের জন্যে পর্যাপ্ত খাদ্যের সন্ধানে প্রতিবছর নীলনদের তীরবর্তী অংশে চলে যায় তারা।
আবার বর্ষাকালে পার্বত্য জায়গায় তাদের নিজস্ব বাসগৃহে ফিরে আসে। এই জন্যে এদেরকে বলা হয় প্যাস্টোলর।

এই আদিবাসীর অন্তর্গত বুড়ো থেকে ছোট শিশুরা তাদের পোষা গরুর বাঁট থেকে সরাসরি দুধ পান করে থাকে। আবার গরুর মূত্র দিয়ে আপাদমস্তক গোসলও করে তারা। এটাকে তারা খুবই পবিত্র বলে মনে করে।


নাসির প্রেমিক না আমার বন্ধু : মডেল মিম

আমার বয়ফ্রেন্ড নিয়ে আমিও মজায় আছি : নাসিরের সাবেক প্রেমিকা

বউ যেন এদিক-ওদিক ভাইগা না যায় : নাসিরের সাবেক প্রেমিকা (ভিডিও)

নাসির-তামিমার জন্য ভালোবাসা ও দোয়া : শবনম ফারিয়া


 

শুধু তাই না, গরুর গোবর পোড়ানো ছাই গায়ে মেখে ঘুরে বেড়ায়। তাদের ধারণা এতে গায়ে মশা বসে না। এ ছড়া এই জাতির শিশুদের ছোটবেলায় যে নামকরণ করা হয় তা কিন্তু পরে পাল্টে যায়। বয়ঃসন্ধির পর তাদের নাম পাল্টে কোনো গবাদি পশু বা সেই পুরুষ ও নারীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে নাম রাখা হয়।

এই অঞ্চলে গরুর গোবর পোড়ানো একটি অতি প্রচলিত ঘটনা। এমনকি এখানকার মশার উপদ্রব থেকে বাঁচতে চিরাচরিত পদ্ধতিতে ডিংকারা গোবর পোড়া ছাই সারা গায়ে মেখে থাকে। তাদের ধারণা এর ফলে মশা কামড়াবে না। এমনকি গরুর মূত্র দিয়ে মাথা ধোয়াকে তারা অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করে।

news24bd.tv/আলী