আমার দোকানে বিভিন্ন সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বাকিতে চা-সিগারেট খেয়ে যায়। তাদের মধ্যে অনেকেই এখনও টাকা পরিশোধ করেনি। বিষয়টি ছাত্রলীগের সভাপতি ও সম্পাদককে একাধিকবার জানালে কোনো সমাধান হয়নি। তাই আমি আর বাকি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই।
কথাগুলো বলছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটে ক্যাম্পাস ফুড কর্নারের মালিক শাহ আলম (৪৭)।তিনি অভিযোগ করে বলেন, আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শেখ সিয়াম নামে ছাত্রলীগের এক কর্মী দোকানে এসে আমার কাছে সিগারেট চায়। সিগারেট নিতে হলে আগে টাকা দিতে হবে। আমি বাকিতে সিগারেট দেব না- এমন কথা বলার পর তার সাথে বাকবিতণ্ডা হয়।
শ্রীলংকার সঙ্গে হচ্ছে বেশ কিছু চুক্তি
৭ বছরের সন্তানকে বাঁচাতে নদীতে ঝাঁপ, প্রাণ গেল বাবারও
গাজীপুরে পোশাক শ্রমিককে দল বেঁধে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
মারধরের সময়ে শেখ সিয়ামের সঙ্গে যে তিনজন ছাত্রলীগ কর্মী ছিলেন। তাদের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে তারা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনুর অনুসারী বলে জানা গেছে।
অভিযুক্ত সিয়ামের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মারধরের বিষয়টি মিথ্যা। করুণা পাওয়ার জন্য দোকানদার এমন মিথ্যা গল্প রটাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, ভুল বোঝাবুঝির কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। আমি পরে সভাপতিকে নিয়ে বিষয়টি সমাধান করেছি।
news24bd.tv নাজিম