তৌফিক-ই-ইলাহীর নেতৃত্বে অসংখ্য যুদ্ধ সংগঠিত হয়

তৌফিক-ই-ইলাহীর নেতৃত্বে অসংখ্য যুদ্ধ সংগঠিত হয়

Other

যশোর, বেনাপোল, শিকারপুর এলাকায় অগনিত যুদ্ধ সংগঠিত হয় তৌফিক-ই-ইলাহীর নেতৃত্বে। তিনি ছিলেন ৮ নম্বর সেক্টরের সাব-কমান্ডার। যুদ্ধের শুরুতে তিনি ভারতকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ চিঠি দিয়েছিলেন। শুরু করেছিলেন যুদ্ধের প্রস্তুতিও।

মুজিবনগর সরকার গঠনের আয়োজনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত এই মুক্তিযোদ্ধা।  

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই জীবনের মোড় এবং বিশ্বাসকে পরিবর্তন করে দেয় তাঁর। এরপর বাঙালিদের জয় বাংলা শ্লোগানের সাথে একত্মতা স্বীকার করেন তিনি। কথাগুলো বলছিলেন বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা তৌফিক-ই-ইলাহী।

 


অভাব দুর হবে, বাড়বে ধন-সম্পদ যে আমলে

সংবাদ উপস্থাপনায় ও নাটকে রূপান্তরিত দুই নারী

করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণে বাধা নেই ইসলামে

কমেন্টের কারণ নিয়ে যা বললেন কবীর চৌধুরী তন্ময়


২৫শে মার্চ ১৯৭১। পাকিস্তানী হানাদাররা ঝাঁপিয়ে পড়ে নিরস্ত্র বাঙালীর ওপর। সেই খবর মেহেরপুর থেকে পান তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী। তখন তিনি মেহেরপুরের জেলা প্রশাসকের দায়িত্বে। সেদিনই জনগণের সাথে দেশ স্বাধীনের নেশায় প্রস্তুতি নেন যুদ্ধের। ২৬শে মার্চ দুটি চিঠি পাঠান ভারতে। যেখানে ছিলো তাঁর সাক্ষর ও সরকারি সিলমোহর।

২৭ মার্চ, অমৃত বাজার পত্রিকায় প্রকাশিত হয় তাঁর ২য় চিঠিটি। এরপর ভারত থেকে ডাক আসে তাঁর। বাংলাদেশের দূত মর্যাদা নিয়ে ভারতে যান তিনি। পান গার্ড অব অনার। ১৭ ই এপ্রিল, ১৯৭১, মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়। সেখানে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী।  

৮ নম্বর সেক্টরের শিকারপুর সাব-সেক্টরের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী। পরে বেনাপোল সাব-সেক্টরের অধিনায়ক হন তিনি। ১২ ই সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। তাঁর নেতৃত্বে ভারতের কাঁঠালবাগান ক্যাম্প থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করে মুক্তিযোদ্ধারা। পটুয়াখালীতে, পাকিস্তানী সেনাদের সাথে হয় তুমুল যুদ্ধ।

news24bd.tv আয়শা