সোলার ওভেনের মাধ্যমে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়িয়ে পানি ফোটানো যায়। আফগানিস্তানে এটি বহুল প্রচলিত। গজনির মানুষেরাও সম্প্রতি এটিকে অনুসরন করতে শুরু করেছে। তবে সব ঋতুতে এটি প্রযোজ্য নয়।
শীতকালে এই চলঅয় রান্না করা বেশ কষ্টকর। কারণ ওই সময়ে রোদের আলো কম থাকে।আফগানিস্তানের বেশিরভাগ বড় শহরে এখনো অনেক মানুষ বিদ্যুৎ সংযোগ ও গ্যাস পান না। পরিবারের কর্ত্রী বলেন, ‘‘প্রায় নয় বছর ধরে আমরা এই স্টোভ কিনে আসছি।
বিদ্যুৎ ও গ্যাসের নাগাল না পাওয়ায় মানুষের কাছে এই স্টোভ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। খুবই সাধারণ উপকরণ দিয়ে স্থানীয় ওয়ার্কশপে সেগুলি তৈরি করা যায়। দুই কমবয়সি শ্রমিক চুলার ধাতব কাঠামো তৈরির দায়িত্বে রয়েছে। খুব সতর্কতার সঙ্গে কাজ করতে হয়। ওয়ার্কশপের প্রধান মিস্ত্রী লিয়াকত আলি বলেন, ‘‘আমার তিন শিক্ষানবিস রয়েছে এবং আমরা দিনে দুটি করে স্টোভ তৈরি করি। এর বেশি সম্ভব হয় না। শুধু গজনি নয়, হেরাট, কান্দাহার ও ওয়ারদাক জেলা থেকেও মানুষ কিনতে আসে। ’’
দক্ষিণ আফ্রিকায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত
মওদুদ আহমদ আমাদের একজন অভিভাবক ছিলেন: ফখরুল
সুনামগঞ্জে আবারও মহাসমাবেশ ডেকেছে হেফাজত
পত্রিকার সাংবাদিকগুলো বিসিএস ক্যাডার চাকরিটাকে বিশাল কিছু বানিয়ে ফেলেছেন
ডিশের পুরো সারফেসই আয়না হতে হবে। ধৈর্য্য ধরে নিখুঁতভাবে যত্ন নিয়ে সেই কাজ করতে হয়। আঠা লাগিয়ে আয়নাগুলিকে যতটা সম্ভব নিবিড় রাখতে হবে। সামান্য ব্যবধান রাখলেও চলবে না।
তারপর প্রত্যেকটি আয়না পরীক্ষা করতে হয়। প্রত্যেকটি টুকরোতে নির্দিষ্ট প্রতিফলন হতে হবে। আলো ঠিকমতো একত্র করা যাবে না এবং স্টোভে যথেষ্ট উত্তাপও সৃষ্টি করা যাবে না।
সবশেষে হাতেনাতে পরীক্ষার পালা। এই চুলায় পিচবোর্ডের একটি টুকরো পোড়ানো এবং এক ব্যারেল পানি ফোটানো সম্ভব হওয়া উচিত। তাছাড়া আয়নার মাধ্যমে সূর্যের আলো সরাসরি ডিশের একেবারে মাঝে রিংয়ের উপর ফেলতে হবে। সস্তা, বর্জ্যবিহীন ও পরিবেশবান্ধব এই চুলা সত্যি মানুষের উপকারে আসছে।
এই উদ্যেগ সত্যি প্রশংসনীয়। এটা সহজলভ্য করা গেলে সারা বিশ্বে এটি ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব বলে মনে করেন উদ্যেগতারা।
news24bd.tv আয়শা