বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে সম্প্রতি বেশ আলোচনা চলছে পশ্চিমবঙ্গে। নির্বাচন নিয়ে এতো আলোচনার পরও হঠাৎ স্পটলাইটের আলো কেড়ে নিয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী।
গত ৭ মার্চ কলকাতায় বিজেপির মেগা ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে তার আলাপ থেকেই মানুষের মনে প্রশ্ন ওঠে আসন্ন নির্বাচনে মিঠুন চক্রবর্তীর ভূমিকা নিয়ে।
সেদিন তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েই তৃনমূলে যোগদানের আগের সিদ্ধান্তকে ভুল ছিলো বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এমনকি সেদিন সভার পরে মঞ্চের পেছনে মিঠুনের সাথে আলাদাভাবে ১৫ মিনিট কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
বিজেপি-তে নাম লেখানোর দুই দিন পর থেকে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ‘ওয়াই’ ক্যাটাগরির বিশেষ সুরক্ষাও দেয়া হয়ে তাকে।
এর ফলে মিঠুন বিজেপি থেকে মুখ্যমন্ত্রীর পদে লড়বেন কিনা তা নিয়ে কানাঘুষা চলতে থাকে।
তবে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) পশ্চিমবঙ্গের ১৩টি আসনে প্রার্থীর যে নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি।
আরও পড়ুনঃ
নেত্রকোনায় বেগুনের বাম্পার ফলন
সাকিবকে ধন্যবাদ আলোচনাটা শুরু করার জন্য
‘নেত্রী দ্য লিডার’ এর জন্য গোফ ফেলেও ভাইরাল অনন্ত জলিল
পত্রিকার সাংবাদিকগুলো বিসিএস ক্যাডার চাকরিটাকে বিশাল কিছু বানিয়ে ফেলেছেন
তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেয়ার পর থেকেই দক্ষিণ কলকাতার আসনে মিঠুনের লড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। অনেকে তো পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাকে কল্পনাও করে ফেলেছিলো।
তবে বিজেপির এই ঘোষণায় মিঠুনের নাম না থাকায় বিজেপিতে তার ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন করে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে।
news24bd.tv / নকিব
আরও পড়ুনঃ
নেত্রকোনায় বেগুনের বাম্পার ফলন
সাকিবকে ধন্যবাদ আলোচনাটা শুরু করার জন্য
‘নেত্রী দ্য লিডার’ এর জন্য গোফ ফেলেও ভাইরাল অনন্ত জলিল
পত্রিকার সাংবাদিকগুলো বিসিএস ক্যাডার চাকরিটাকে বিশাল কিছু বানিয়ে ফেলেছেন