গত ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে। ক্ষমতাচ্যুত ও বন্দী করা হয় গণতন্ত্রপন্থী নেতা অং সান সুচি-কে। দেশটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় সেনাবাহিনী। বন্ধ করে দেয়া হয় ইন্টারনেট সংযোগসহ বহির্বিশ্বের সাথে সব ধরণের যোগাযোগ ব্যবস্থা।
এই ঘটনার পরই সামরিক অভ্যুত্থান বিরোধী বিক্ষোভে রাস্তায় নেমে আসে দেশটির সাধারণ জনগন। মিয়ানমারে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে জনগণ লাগাতার বিক্ষোভ করছে তারা।
বিক্ষোভ দমনে সহিংসতার পথ বেছে নেয় সামরিক সরকার। শনিবার নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা নারী ও শিশুসহ ১১৪ জনকে গুলি করে হত্যা করে যা সেনা অভ্যুত্থানের পর একদিনে সর্বোচ্চ।
স্থানীয় সময় রবিবার নিজ রাজ্য ডেলাওয়ারে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বাইডেন মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থান বিরোধী বিক্ষোভকারীদের ‘গণহারে হত্যার’ কড়া সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
আরও পড়ুনঃ
নেত্রকোনায় বেগুনের বাম্পার ফলন
ঝিনাইদহে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে হাসি
পত্রিকার সাংবাদিকগুলো বিসিএস ক্যাডার চাকরিটাকে বিশাল কিছু বানিয়ে ফেলেছেন
তিনি বলেন, “নিরাপত্তা বাহিনীর এ ধরনের পদক্ষেপ ‘খুবই ভয়ঙ্কর। ’ আমি খবর পেয়েছি দেশটিতে নিরাপত্তা বাহিনীর লাগামহীন অভিযানে অনেক মানুষ নিহত হয়েছে যা সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয়। আর এ ধরনের পদক্ষেপ একেবারে জঘন্য। ”
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, জাপান ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১২টি দেশের সামরিক প্রধানরা মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর এমন জঘন্য কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানান।
news24bd.tv / নকিব