আল-কোরআন তিলাওয়াতের ফজিলত

আল-কোরআন তিলাওয়াতের ফজিলত

অনলাইন ডেস্ক

পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের সওয়াব অপরিসীম। এ জন্য মানবজাতির হেদায়েতের উদ্দেশ্যে অবতীর্ণ ঐশীগ্রন্থ আল-কোরআন তিলাওয়াত করা, এর মর্ম হৃদয়ঙ্গম করা এবং তদনুসারে নেক আমল করা প্রত্যেক মুসলমানের অবশ্যকর্তব্য। ঐচ্ছিক ইবাদতের মধ্যে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত সর্বোৎকৃষ্ট।

আল-কোরআন তিলাওয়াতের ফজিলত সম্পর্কে নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি আল-কোরআন শিক্ষা করে এবং অপরকে তা শিক্ষা দেয়, সেই সর্বোত্তম।

’ (বুখারি)

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্ম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘কুরআনের আয়াতের সংখ্যা পরিমাণ হবে জান্নাতের সিঁড়ি। আর কুরআনের পাঠককে বলা হবে, ‘তুমি যতটুকু কুরআন পড়েছো ততটুকু সিঁড়ি বেয়ে উপরে ওঠো। যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ কুরআন পড়েছে সে আখেরাতে জান্নাতের সর্বশেষ সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে যাবে। যে ব্যক্তি কুরআনের কিছু অংশ পড়েছে সে সম পরিমাণ উপরে উঠবে।

আর তার কুরআন পড়ার সীমানা যেখানে শেষ হবে সেখানে তার সাওয়াবের সীমানাও শেষ হবে।


মসজিদে নামাজ আদায়ের ব্যাপারে মানতে হবে যে নির্দেশনা

দুই রমণীই মামুনুলকে প্রভু মানে

বাংলাদেশি ফেসবুক ব্যবহারকারীদের তথ্য ফাঁস!

লকডাউন কি বাড়বে?


রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘তোমরা কুরআন তেলাওয়াত কর। কেননা কেয়ামতের দিন কুরআন তার তেলাওয়াতকারীর জন্য সুপারিশকারী হবে। ’ (মুসলিম)

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেন, ‘কেয়ামত দিন সিয়াম ও কুরআন বান্দার জন্য আল্লাহর কাছে সুপারিশ করবে। ’ (মুসনাদে আহমদ, মুসতাদরেকে হাকেম)

news24bd.tv নাজিম